সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, গত মঙ্গলবার সেনা সাহায্য চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল রাজ্য৷ তারপরেই স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে হিংসা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পশ্চিম কার্বি আঙলঙ এলাকায় সেনা কলাম নামানো হয়৷ বুধবার উপদ্রুত এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ফ্ল্যাগ মার্চ করেন জওয়ানেরা৷
আরও পড়ুন: ফেসবুকে ছবি, স্ট্যাটাস ‘বাংলাদেশ’! ১৭ বছর নির্বাসনের পরে ঢাকায় পা রাখলেন তারেক রহমান
advertisement
পশ্চিম কার্বি আংলঙ জেলার খেরোনি এলাকায় গত দু’দিনে স্থানীয় কার্বি সম্প্রদায় এবং বিহারি গোষ্ঠীর সংঘর্ষে কমপক্ষে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷ আহত ৬০ পুলিশকর্মী সহ ৭০ জন৷
বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ এবং কাঁদানে গ্যাসের শেলও ছুঁড়তে হয় পুলিশকে৷ এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে জারি হয় ভারতীয় ন্যায় সুরক্ষা সংহিতার সেকশন ১৬৩৷
দুই গোষ্ঠী একে অপরের সাথে সংঘর্ষ হওয়ার পর চলে সম্পত্তি ভাঙচুর। তারপরেই ছড়িয়ে পড়ে হিংসা৷ এলাকায় মোতায়েন হয় নিরাপত্তা বাহিনী তাদের শান্ত করার চেষ্টা করে, কিন্তু হঠাৎ উভয় পক্ষ থেকে পাথর ছোঁড়া শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা দুটি জেলার পেশাদার চারণভূমি সংরক্ষণ (পিজিআর) এবং গ্রাম চারণভূমি সংরক্ষণ (ভিজিআর) জমি থেকে দখলদারদের, যাদের বেশিরভাগই বিহারের বাসিন্দা, উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছে। আর তা ঘিরেই সংঘর্ষ৷
