বাংলাদেশের যে চারটি পণ্যের ওপর ভারত আমদানি বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, সেগুলো হলো পাট ও পাটজাতীয় পণ্যের কাপড়, পাটের দড়ি বা রশি, পাটজাতীয় পণ্য দিয়ে তৈরি দড়ি বা রশি এবং পাটের বস্তা বা ব্যাগ। বাংলাদেশ থেকে উল্লেখিত এসব পণ্য যে পরিমাণ ভারতে রপ্তানি হয়, তার ১ শতাংশের কাছাকাছি যায় সমুদ্রপথে। বাকিটা স্থলপথে রপ্তানি হয়। ফলে বিধিনিষেধের কারণে মূলত এসব পণ্য রপ্তানির সহজ পথটি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত।
advertisement
আরও পড়ুন- রোহিত-কোহলির কেরিয়ার নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল বোর্ড? সামনে এল বড় আপডেট
ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পাট শিল্প রক্ষার উদ্দেশ্যে এই পদক্ষেপ। অনেকদিন ধরেই অভিযোগ ছিল যে বাংলাদেশ থেকে সস্তা দামে পাটজাত পণ্য আমদানি হওয়ায় ভারতের ঘরোয়া শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। এখন সরকার দেশীয় উৎপাদকদের সুরক্ষা দিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে। এটাই প্রথমবার নয়, ভারত এমন কড়া পদক্ষেপ আগেও নিয়েছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে।
এর আগে গত ২৭ জুন ডিজিএফটি বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে বেশ কয়েক ধরনের পণ্য আমদানিতে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বিধিনিষেধ দেওয়া ওই সব পণ্যের মধ্যে ছিল—কাঁচা পাট, পাটের রোল, পাটের সুতা ও বিশেষ ধরনের কাপড়। এর সঙ্গে নতুন করে আরও চার ধরনের পণ্য যোগ হল এবার।
