রাহুল গান্ধি বলেন, “এই মঞ্চ ৬০ শতাংশ দেশের লোককে উপস্থাপনা করছে। তাই সবার এক হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আজ কো-অর্ডিনেশন কমিটির গঠন ও আসন সমঝোতার বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মোদি ও এক শিল্পপতি ব্যবসায়ীর যোগ বারবার সামনে আসছে। দূর্নীতির যোগসূত্র রচিত হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, অবশ্যই মত পার্থক্য আছে। কিন্তু সেখান থেকে বেরিয়ে আসার রাস্তা বার করা হচ্ছে দ্রুত। চিন ভারতের জমি দখল করেছে। লাদাখের বাসিন্দারা আমাকে জানিয়েছেন। এটা অত্যন্ত লজ্জার লাদাখে কী চলছে। দ্রুত আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা করে আমরা প্রস্তাব গ্রহণ করব।
advertisement
আরও পড়ুন, হাতে রয়েছে আর ১৮ দিন! তৈরি হয়েছে বিরল যোগ, হু হু করে টাকা আসবে ৩ রাশিতে
আরও পড়ুন, আসন সমঝোতা নিয়ে স্পষ্ট বার্তা নয়! বৈঠক শেষে রাজ্য ভিত্তিক আলোচনার আশ্বাস
অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, “এই জোট খালি ২৮ রাজনৈতিক দলের নয়। এই জোট দেশের ১৪০ কোটি মানুষের। দেশের একাধিক মানুষ প্রতিদিন দেশ গড়তে এই জোটে যোগ দিচ্ছে। মোদি সরকার দূর্নীতিগ্রস্ত সরকার। বিদেশি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে দেশের সরকার এক জনের হয়ে কাজ করছে। যে দেশের পয়সা বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে। বেকারত্ব বাড়ছে। আর দেশের সরকার এক জনের জন্য কাজ করছে।”