আইসিএমআর ডিজি বলরাম ভার্গব জানিয়েছেন, ‘‘ভারত যখন থেকে স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবতে শুরু করবে তখন প্রথমে প্রাইমারি স্কুল ও পরে সেকেন্ডারি স্কুল খোলা বুদ্ধির হবে৷ সমস্ত সাপোর্ট স্টাফ তা তিনি বাস ড্রাইভার , শিক্ষক, অন্য কর্মী হন সকলকে ভ্যাকসিন নিয়ে নিতে হবে৷ ’’
তিনি আরও জানিয়েছেন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চস (ICMR's) সাম্প্রতিক সেরোসার্ভে দেখা গিয়েছে ছয় থেকে নয় বছরের শিশুদের মধ্যে ভাইরাল ইনফেকশনের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা ৫৭.২ শতাংশ৷ যা প্রাপ্তবয়স্কদের সমান৷
advertisement
বিভিন্ন জেলায় কোভিড ১৯ (COVID-19 ) অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা কমায় স্কুল খোলার প্রস্তাব না করে দিয়েছে৷ কিন্তু ভার্গব জোর দিয়ে বলেছেন ভাইরাল ইনফেকশন বড়দের থেকে ছোটরা অনেক ভালোভাবে হ্যান্ডেল করে৷ তাদের কম সংখ্যক ভাইরাস রিসেপটর থাকে যা ভাইরাস সংযুক্তি ঘটায়৷
তিনি আরও বলেছেন, ‘‘বেশ কিছু দেশ, বিশেষত স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশে কর্তৃপক্ষ নিজেদের প্রাইমারি স্কুল বন্ধ করেনি ,প্রথম-দ্বিতীয়-তৃতীয় যে কটা ওয়েভই আসুক, ওদের প্রাইমারি স্কুল সবসময়েই খোলা৷ ’’
এর আগে জুন মাসে এইএমএস (AIIMS) প্রধান রণদীপ গুলেরিয়া জানিয়েছিলেন ছোটদের জন্য কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন তাদের স্কুল যাওয়ার রাস্তা খুলে দেবে৷ তারা ফের বাইরে বেরোতে পারবে৷
সেপ্টেম্বর থেকে ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়াল ২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য চালু হতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল৷ ড্রাগ রেগুলেটরের থেকে অনুমোদন পেলেই বাজারে ছোটদের জন্য করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে৷
