TRENDING:

Lockdown: ভারতে দরকার ৬-৮ সপ্তাহ লকডাউন! ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি দেখে বলছেন ICMR প্রধান

Last Updated:

করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে (Second wave corona) ভয়াবহ অবস্থা দেশ জুড়ে। এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমণে শীর্ষে রয়েছে ভারত (India)।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে (Second wave corona) ভয়াবহ অবস্থা দেশ জুড়ে। এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমণে শীর্ষে রয়েছে ভারত (India)। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামীতে দেশের একাধিক রাজ্যে মারণ করোনা সংক্রমণের গ্রাফ যে এখনও ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই অবস্থা দেখেই ICMR (Indian Council of Medical Research) প্রধান ডক্টর বলরাম ভার্গভ (Dr. Balram Bhargava) বলছেন, যে সমস্ত জেলায় সংক্রমণের হার বেশি সেগুলিতে আরও ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ লকডাউন (Lockdown) করা উচিত। করোনা সংক্রমণের রাশ টানতে এই পদক্ষেপ করা উচিত বলে তাঁর মত।
advertisement

এক সাক্ষাৎকারে ICMR প্রধান বলছেন, যে সমস্ত জেলাতে ১০ শতাংশের বেশি সংক্রমণের হার সেগুলিতে লকডাউন জারি রাখা উচিত। এই মুহূর্তে দেশের ৭১৮টি জেলার ৩/৪ অংশে করোনা সংক্রমণের হার ১০ শতাংশের বেশি। এর মধ্যে রয়েছে দেশের বেশ কিছু বড় শহর যেমন নয়াদিল্লি, মুম্বই ও বেঙ্গালুরুও। বলরাম ভার্গভই প্রথম সরকারি উচ্চপদস্থ আধিকারিক যিনি দেশের বড় অংশে লকডাউন জারি রাখার কথা বলছেন। যদিও মোদি সরকার প্রথমেই বলে দিয়েছে তারা সম্পূর্ণ লকডাউনের কথা ভাবছে না কারণ এতে দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব না পড়ে।

advertisement

ICMR প্রধান বলছেন, "যে সমস্ত জেলায় পজিটিভিটির হার বেশি সেগুলিতে লকডাউন জারি রাখা উচিত। এই জেলাগুলিতে সংক্রমণের হার যখন ১০ শতাংশ থেকে নেমে ৫ শতাংশ হবে তখন আবার লকডাউন তুলে দেওয়া যাবে। কিন্তু সেটা হতে হবে।" তিনি দিল্লির কথাও তুলে ধরেন। দিল্লিতে সংক্রমণের হার পৌঁছেছিল ৩৫ শতাংশে। এখন সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ শতাংশে। তাই তিনি বলছেন, "এখন যদি দিল্লিতে লকডাউন তুলে দেওয়া হয় তা হলে অবস্থা সাংঘাতিক হবে।"

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

সরাসরি মোদি সরকারের সমালোচনা না করেও ICMR প্রধান দাবি করেছেন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের রাশ টানতে যথার্য ব্যবস্থা নিতে দেরি হয়েছে। প্রসঙ্গত, গোটা দেশে দ্বিতীয় ঢেউতে করোনার জন্য বেলাগাম অবস্থা। প্রতিদিন ৩৫০,০০০ লক্ষের বেশি মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন এবং ৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। হাসপাতাল ও মর্গে জায়গা হচ্ছে না। স্বাস্থ্যকর্মীদের অবস্থাও শোচনীয়। যদি বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে সংখ্যাটা সামনে আসছে তার থেকেই ১০ গুণ বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের বেলাগাম পরিস্থিতির জন্য অনেকেই দায়ী করছেন মোদি সরকার ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে। কারণ কোনও করোনা বিধি না মেনেও তাঁরা রাজনৈতিক মিছিল ও সভা করেছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Lockdown: ভারতে দরকার ৬-৮ সপ্তাহ লকডাউন! ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি দেখে বলছেন ICMR প্রধান
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল