TRENDING:

হায়দরাবাদ এনকাউন্টারকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা সুপ্রিম কোর্টে, ২০১৪ সালের গাইডলাইন মানা হয়নি বলে অভিযোগ

Last Updated:

এনকাউন্টারে যুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্তের আর্জি জানিয়ে আবেদন সুপ্রিম কোর্টে। ২০১৪ সালের গাইডলাইন মানা হয়নি বলে অভিযোগ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: হায়দরাবাদে গণধর্ষণ-খুনে নিহত ৪ অভিযুক্তই। ভোরবেলায় পুলিশের এনকাউন্টার। যেখানে নির্যাতিতার মরদেহ পোড়ায় অভিযুক্তরা সেখানেই তারা পুলিশের উপর চড়াও হয়। পালটা গুলিতে মৃত্যু হয় ৪ অভিযুক্তের।
advertisement

এনকাউন্টারকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা সুপ্রিম কোর্টে। এনকাউন্টারের ঘটনায় এফআইআরের আর্জি। এনকাউন্টারে যুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্তের আর্জি জানিয়ে আবেদন সুপ্রিম কোর্টে। অভিযোগ মানা হয়নি সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন। ২০১৪ সালের গাইডলাইন মানা হয়নি বলে অভিযোগ।

২৭ নভেম্বর হায়দরাবাদের শামশাবাদে এক তরুণী পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণ করে খুন করে ওই চার অভিযুক্ত। এর পর ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে সাদনগরে, ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কের আন্ডারপাসে পুড়িয়ে ফেলা হয় ওই তরুণীর দেহ। এই ঘটনায় দেশ জুড়ে ঝড় ওঠে। অভিযুক্ত চারজনকেই গ্রেফতার করে তেলেঙ্গনার পুলিশ। তাদের জেরা করে জানতে পারে, ওই আন্ডারপাসের কাছেই রাস্তার ধারে ঝোপে, তরুণীর ঘড়ি, মোবাইল ফোন, পাওয়ার ব্যাঙ্ক তারা ফেলে দেয়। পুড়িয়ে দেয় সিম কার্ড। সে সব উদ্ধার করতেই এ দিন ভোরে অভিযুক্তদের নিয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ।

advertisement

অভিযোগ, তখনই চার অভিযুক্ত পুলিশের উপর চড়াও হয়। প্রথমে ইট-পাথড় ছুড়তে শুরু করে। তারপর পুলিশের থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ছিনিয়ে গুলি ছোড়ে। তখন আত্মরক্ষার জন্যই পুলিশ গুলি চালাতে বাধ্য হয়। যেখানে তরুণীর দেহ পোড়ানো হয়েছিল, সেখানেই এ দিন এনকাউন্টারে নিহত ৪ অভিযুক্ত।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
হায়দরাবাদ এনকাউন্টারকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা সুপ্রিম কোর্টে, ২০১৪ সালের গাইডলাইন মানা হয়নি বলে অভিযোগ