অন্য সীমান্তগুলির তুলনায় এদিন বেশি অশান্ত হয়ে পড়ে পঞ্জাব-হরিয়ানা সীমানার শম্ভু সীমান্ত এলাকা৷ সেখানে দিল্লি চলো মিছিল আটকাতে উপস্থিত ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী৷ মিছিলের মধ্যে থেকেই প্রতিবাদী কৃষকদের একাংশকে গ্রেফতার করে পুলিশ৷ আম্বালার কাছে মিছিল আটকে দেওয়া হয়৷ তার পরেই প্রতিবাদীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়৷ কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি৷ পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বেশ কয়েকজন ব্যারিকেড তুলে ছুড়ে ফেলে দেয় পাশের নদীতে৷
advertisement
ভারতীয় কিষান ইউনিয়ন মোর্চার প্রেসিডেন্ট নরেশ টিকায়েত জানিয়েছেন, ‘বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন রকম দাবি রয়েছে৷ কিন্তু কৃষকরা আন্দোলনের ময়দানেই থাকবেন৷ তাঁদের দিল্লি অবধি মিছিল করতেই হবে৷ সরকারের উচিত এ বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা করা৷ কোনও পক্ষের ক্ষেত্রেই এই নাকউঁচু ভঙ্গি খুব একটা উপকারে লাগবে না৷’
এদিকে কৃষক আন্দোলনের দেরে সমস্ত সীমানা থেকে কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে রাজধানী৷ কোথাও কংক্রিটের স্ল্যাব দিয়ে, কোথাও সাধারণ লোহার কাঠামো দিয়ে ব্যারিকের করা হয়েছে৷ টিকিরি সীমানাতেও চলছে বিক্ষোভ৷ তবে পুলিশের তরফ থেকে বলা হয়েছে, কোনও এমার্জেন্সি গাড়ি কোনও সীমানাতেই আটকানো হচ্ছে না৷