আহমেদাবাদ মিররে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রীয় কামধেনু আয়োগের প্রধান, চিকিৎসক বল্লভ কাঠিরিয়া জানিয়েছেন, ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের সময় আক্রান্তদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে এবং বিজ্ঞানসন্মত ভাবে তাঁদের শারীরিক উন্নতির দিকে খেয়াল রাখা হবে। আধুনিক প্রতিষেধক পরীক্ষার নিয়ম মেনেই পুরো বিষয়টির দিকে খেয়াল রাখবেন গবেষকরা। তারপর গবেষণায় ফল কী পাওয়া গেল, তাঁর একটি গবেষণা পত্র প্রকাশ করা হবে সাধারণ চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকের কাজের জন্য।
advertisement
প্রথম রাজকোট সিভিল হাসপাতালে এই ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু হবে। তারপর আহমেদাবাদ, সুরাত, শেষে ভারতের বাকি অংশের বেশ কয়েকটি হাসপাতালে এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ হবে। গুজরাত আয়ুর্বেদিক ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন অধ্যক্ষ হিতেশ জৈন জানিয়েছেন, এই প্রথম আদিম ওষুধের একটি পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে।
সংবাদসংস্থাকে বল্লভ কাঠিরিয়া জানিয়েছে, ‘পঞ্চগব্যের আদি প্রয়োগ ভারতীয় পুরাণে থাকলেও আধুনিক বিজ্ঞানে সেটি গ্রহণযোগ্য নয়। তবে পৃথিবী যখন করোনা মোকাবিলার ভ্যাকসিন খুঁজতে ব্যস্ত, তখন নিশ্চিতভাবে এই ওষুধ সাফল্য পেলে উপকৃত হবেন সাধারণ মানু্ষ।’