TRENDING:

এবার দিল্লিতে ঢুকবে ট্রাক্টর, শুরু হবে অনশন, হুমকি কৃষক নেতাদের

Last Updated:

রবিবার হাজারেরও বেশি কৃষক দিল্লি-জয়পুর সংযোগকারী রাস্তার দখল নেবেন। এখানেই শেষ নয়, সোমবার সকাল ৮ টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অনশনের পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: কেন্দ্রের অভিযোগ আন্দোলনে ঢুকছে 'অ্যান্টি ন্যাশানাল' হওয়া। অভিযোগ ঝেড়ে ফেলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিলেন দিল্লিতে অবস্থানরত কৃষক নেতারা। তাঁদের বক্তব্য, আগামীকাল রবিবার হাজারেরও বেশি কৃষক দিল্লি-জয়পুর সংযোগকারী রাস্তার দখল নেবেন। এখানেই শেষ নয়, সোমবার সকাল ৮ টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অনশনের পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
advertisement

এদিন নিউজ১৮ কে দেওয়া এক ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, বিরোধীরা কৃষকদের ব্যবহার করে রাজনীতি করছে। দেশদ্রোহীরা আন্দোলনে মিশে যাচ্ছে। তাঁর যুক্তিকে উড়িয়ে দিচ্ছেন কৃষক নেতারা। ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ তিকাইত এদিন বলেন, "কেন্দ্র তাদের বিক্ষোভকে ইচ্ছে করেই কালিমালিপ্ত করতে চাইছে। সরকার চাইছে কৃষকদের বিপথে চালনা করতে। তাঁরা যদি মনে করেন আমাদের বিক্ষোভে এমন কোনও অভিসন্ধি রয়েছ, তবে অভিযুক্তদের খুঁজে গ্রেফতার করা হোক না। আমরা তো তাঁদের আটকাইনি।"

advertisement

এ দিন কৃষকনেতা কানওয়ালপ্রীত সিংও প্রেস কনফারেন্সে একই সুরে তোপ দাগেন। তাঁর বক্তব্য ছিল সরকার আন্দোলনের কোমর ভাঙতে চাইছে কিন্তু এভাবে তাঁদের আটকে রাখা যাবে না। পরিকল্পনাও জানিয়ে দিয়েছেন কানওয়ালপ্রীত। আলোচনায় ঠিক হয়েছে, দেশের বিভিন্ন অংশে ৩২টি কৃষি সংগঠন আলাদা ভাবে পথে নামতে চলেছে। এর পরেই তিনি জানান, রাজস্থানের শাহাজানপুর থেকে কৃষকরা আসছেন আন্দোলনে যোগ দিতে। অচিরেই তাঁরা দিল্লি জয়পুর রোডের দখল নেবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আড়াই বছরের শিশুর কাণ্ড বিজ্ঞানকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে! কীভাবে এমন সম্ভব?
আরও দেখুন

এখনও পর্যন্ত কেন্দ্র ও কৃষকদের পাঁচটি বৈঠক হলেও সবই নিস্ফলা হয়েছে। কৃষকর তিনটি আইন প্রত্যাহার ব্যতীত অন্য কোনও কথাই শুনতে চান না। গত ২৭ সেপ্টেম্বর কেন্দ্র তিনটি কৃষিবিলকে আইনে পরিণত করে। এর মধ্যে রয়েছে অত্যাবশ্যক পণ্য আইন, যেখানে যুদ্ধ পরিস্থিতি বাদ দিয়ে ব্যবসায়ীরা সব সময়েই যত ইচ্ছে মজুত করতে পারবে আলু, ডাল বা অন্যান্য দানাশস্য। রয়েছে খামার চুক্তি পরিষেবা আইন, সেখানে চুক্তি-চাষকে মান্যতা দেওয়া বলেও চাষি কী ভাবে ন্যয্য মূল্য পাবেন তা বলা নেই। এছাড়া রয়েছে ব্যবসায়ীর কাছে কৃষকরের ফসল বিক্রির আইন। মাণ্ডি থেকে ফসল কিনতে হলে যে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দেওয়া হত, তার কথা বলা নেই এই আইনে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
এবার দিল্লিতে ঢুকবে ট্রাক্টর, শুরু হবে অনশন, হুমকি কৃষক নেতাদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল