TRENDING:

Green Heroes: সরকারি স্কুলের মাঠ এখন সুন্দর বাগান! ছোট ছোট হাত-পায়ে খুদেদের কামাল

Last Updated:

স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও এই মহৎ উদ্যোগে সামিল হয়েছিলেন। তাঁরা গাছ দান থেকে শুরু করে, বাগান রক্ষণাবেক্ষণের টাকার জোগাড় করেছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কর্ণাটক: কর্ণাটকের (Karnataka) কোপ্পল (Koppal) জেলার সরকারি স্কুলের মাঠের জঙ্গল পরিষ্কার করে সুন্দর বাগানে পরিণত করল স্কুলের শিক্ষক ও ক্ষুদে পড়ুয়ারা। লকডাউনে, গঙ্গাবতী তালুকের (Gangavathi Taluk) লক্ষ্মীক্যাম্প সরকারি স্কুলের (Lakshmikamp government school) শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা সেখানে নিয়ম করে গিয়ে বাগানের পরিচর্যা করেছিল। ওই বাগানের বেশির ভাগ ডেকরেটিভ প্ল্যান্টস (Decorative plants)। স্কুল প্রাঙ্গনে প্রায় ১০ গুন্টা (10 gunta) জায়গা রয়েছে। সেখানে প্রায় ২০০টির বেশি গাছ লাগানো হয়েছে। যার মধ্যে বেশিরভাগই ডেকরেটিভ প্ল্যান্টস। আমন্ড (Almonds), কোনা কর্পাস (Kona Corpus), ল্যাংগাস্ট ( Langast), নিম (Neem), কারি (Curry Weed), হেব্বুভুর (Hebbevu) মতো গাছ সেখানে রোপণ করা হয়েছে। স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও এই মহৎ উদ্যোগে সামিল হয়েছিলেন। তাঁরা গাছ দান থেকে শুরু করে, বাগান রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য টাকার জোগাড়ও করেছেন।
advertisement

লক্ষ্মীক্যাম্প (Lakshmikamp) কপ্পল জেলার কুন্তোজির (Kuntoji) কাছের একটি ছোট্ট গ্রাম। এই গ্রামে প্রায় ৬০টি বাড়ি রয়েছে। এখানে টুঙ্গভদ্রা নদীর (Tungabhadra River) একটি শাখা নদী রয়েছে, যা কপ্পল জেলার পানীয় জল ও চাষবাসের একমাত্র উৎস। লক্ষ্মীক্যাম্পে একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুল রয়েছে। যেখানে বর্তমানে মাত্র ২৩ জন পড়ুয়া পড়াশোনা করছে। এই স্কুলে শিক্ষকতার দায়িত্বে রয়েছেন সোমু কুদারিহালা (Somu Kudarihala)। তিনি ২০০৭ সাল থেকে এই স্কুলে পঠন পাঠনের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। প্রায় দেড় দশক ধরে তিনি এই কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

কুদারিহালা শিশুদের পড়াশোনার মাঝে চাষাবাদ ও গাছ লাগানোর শিক্ষা আলাদা ভাবে দিয়ে চলেছেন। শিশুদের মধ্যে পরিবেশ নিয়ে সচেতনতা গড়ে তুলেছেন। জৈবিক উপায়ে কী ভাবে শাক-সবজির চাষ করতে হয় সেই শিক্ষা দিয়েছেন। নিজে সেই মতন সবজি চাষ করে শিশুদের বিতরণ করেছেন। যাতে পড়ুয়াদের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। তবে লকডাউনের পর থেকে, সেখানে সবজি চাষ বন্ধ করা হয়েছে, সেই জায়গায় অন্য গাছ লাগিয়ে তার পরিচর্যা করা হয়েছে। এই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র অনিল (Anil) প্রতিদিন স্কুলে আসে তাঁর অন্য বন্ধুদের নিয়ে। এরপর তাঁরা গাছে জল দেয়। গ্রামবাসী এই উদ্যোগে খুশি। তাঁদের বক্তব্য, শিশুরা এমন পরিবেশে বেড়ে উঠছে যেখানে তারা কৃষিকাজ ও পরিবেশের প্রতি সচেতনতা তৈরি করতে পারছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Green Heroes: সরকারি স্কুলের মাঠ এখন সুন্দর বাগান! ছোট ছোট হাত-পায়ে খুদেদের কামাল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল