কেন্দ্রীয় সরকারে ‘এমিনেন্ট আর্টিস্ট’-এর কোটা প্রবাদপ্রতীম শিল্পীরা দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় মাসিক খুব অল্প টাকায় যাকে বলে ‘লাইসেন্স ফি’-এর বিনিময়ে বাড়ি পেয়েছিলেন ৷ কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের তরফ থেকে বলা হয়েছে, এই শিল্পীদের বাড়িতে থাকার মেয়াদ শেষ এবং নতুন করে এক্সটেনশন হবে না ৷
নোটিস হাতে পাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠিও লিখেছেন বিরজু মহারাজ ৷ সংবাদমাধ্যমকে বিরজু মহারাজ জানিয়েছেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে অসুবিধার কথা জানিয়েছি ৷ আশা করি তিনি সব দিক বিচার করে সিদ্ধান্ত নেবে ৷ ’
advertisement
অন্যদিকে, চিত্রশিল্পী যতীন দাস জানিয়েছেন ‘আমার এটা ছাড়া অন্য কোনও বাড়ি নেই ৷ দুম করে যাব কোথায় ? এতদিন ধরে এখানে আছি৷ এই বাড়ির প্রত্যেকটা ইঁটের সঙ্গে আমি যুক্ত ৷ এই করোনা আবহে, আমাদের তো বিপদে ফেলে দেওয়া হলো ৷’
কুচিপুরি নৃত্যশিল্পী বনশ্রী রাও সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘নোটিসের বক্তব্য পড়ে এমনটা মনে হচ্ছে, আমরা যে বাড়ি দখল করেছি ৷ এদিকে ২০১৪ সালে সরকারের পক্ষ থেকে পুরনো বকেয়া হিসেবে গত চার বছরের ৯ লাখ টাকা চাওয়া হয়েছিল। দফায় দফায় তা দিয়েও দিয়েছি। তারপরেও এরকম নোটিস !’