কী রয়েছে এই প্রকল্পে। বলা হয়েছে, এই বিশেষ প্রকল্পে ১৭.৫ বছর থেকে ২১ বছর পর্যন্ত এই প্রকল্পে দেশের যুবসমাজ অংশ নিতে পারবে। শিক্ষাগত যোগ্যাতা লাগবে দশম অথবা দ্বাদশ পাশ। এঁরা সকলেই সেবা নিধি প্যাকেজের আওতায় পড়বেন। সেক্ষেত্রে বেতন কত হবে, চার বছর পর, যখন এই সেনাবাহিনীতে কাজ করা হয়ে যাবে, তখন তাঁরা কী আর্থিক সুবিধা পাবেন, সেগুলিও বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, দেশের যুবসমাজ এই সশস্ত্র বাহিনীকে নিজের স্বপ্ন হিসাবে দেখেন। তাঁরা এই উর্দির মাহাত্ম্য বুঝতে পারেন। এই নিয়োগ প্রকল্প কার্যকর করার কারণ, দেশের সেনাবাহিনীকে আরও যুবশক্তিতে ভরপুর করে তুলবে। তিনি আরও বলেছেন, এর ফলে বিপুল পরিমাণ চাকরির ক্ষেত্র তৈরি হবে, পাশাপাশি সরাসরি সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাজের সুযোগ পাবেন এই অগ্নিবীররা।
আরও পড়ুন: একসঙ্গে চাকরি গেল ২৬৯ জন শিক্ষকের, প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতেও সিবিআই নির্দেশ হাইকোর্টের
এই বিষয়ে লেফ্টেন্যান্ট জেনারেল অনিল পুরী বলেছেন, যুব সম্প্রদায় তাঁদের 'জোশ, জাজবা ও জুনুন'-এর জন্য পরিচালিত। তাঁরা যদি সঠিক মানের নেতৃত্বের দ্বারা পরিচালিত হয়, তা হলে তাঁরা অনেক বেশি পরিমাণে ঝুঁকি নিতে পারবেন। তিনি জানিয়েছেন, সারা দেশ জুড়ে এই নির্বাচন প্রক্রিয়ায় নিয়োগ করা হবে। আমরা সেরা যুবসম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ চাইছি, যাঁদের বয়স ১৭.৫ থেকে ২১--এর মধ্যে। এক বার নির্বাচিত হলে তাঁরা চার বছরের জন্য সশস্ত্র বাহিনীতে কাজ করবে।