পুলিশ সূত্রে খবর, অজয় গুপ্তের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিস জারি করা হয়েছিল। যখন তাঁর বাড়ি থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি তখন নয়াদিল্লি থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লিতে গিয়েই লাজপত নগরের একটি হাসপাতালে শিরদাঁড়া সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপরেই তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে গোয়া পুলিশ।
জানা গিয়েছে, আটক করার পর নয়াদিল্লি থেকে ট্রানজিট রিমান্ডে তাঁকে দিল্লি এনে বুধবার আদালতে পেশ করা হবে। আটক হওয়ার পরে অজয় গুপ্ত পুলিশকে জানিয়েছেন তিনি শুধুই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বাকি তিনি কিছুই জানতেন না।
advertisement
এই প্রসঙ্গে গোয়া পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “অজয় গুপ্তাকে দিল্লিতে আটক করা হয়েছে। প্রত্যেক অভিযুক্তকেই আইন অনুযায়ী কঠোর সাজা দেওয়া হবে। তদন্ত চলছে।”
এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পরেই কংগ্রেস নেতা পবন খেরা নিজের সোশ্যাল মিডিয়া এক্সে প্রশ্ন তুলেছিলেন “আরাপুরার ওই ক্লাবের তিনজন মালিক- সৌরভ লুথরা, গৌরব লুথরা, এবং অজয় গুপ্ত। কিন্তু শুধু সৌরভ এবং গৌরবের নাম থাকল এফআইআরে যারা পালিয়ে বেড়াচ্ছে।”
এখনও পর্যন্ত পুলিশের পক্ষ থেকে ওই নাইটক্লাবের মোট পাঁচ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই ক্লাবের চিফ জেনারেল ম্যানেজার রাজীব মোদক, জেনারেল ম্যানেজার বিবেক সিং, বার ম্যানেজার রাজীব সিংহানিয়া, রিয়াংশু ঠাকুর এবং কর্মী ভরত কোহলি।
