বিহারে ভাল ফল না করতে পারলেও দেশের দুই রাজ্য যেমন রাজস্থানের আন্তা থেকে কংগ্রেসের প্রমোদ জৈন এবং তেলেঙ্গানার জুবিলি হিলে কংগ্রেসের প্রার্থী নবীন যাদব জয়ী ঘোষিত হন।
অন্যদিকে, জম্মু-কাশ্মীরের নাগরাকাটা থেকে দেবায়নী রানা বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। ২৪ হাজার ৬৪৭ ভোট পেয়ে জেতেন তিনি। অন্যদিকে, ওড়িশার নুয়াপাদার জয় ঢোলাকিয়া ৮২ হাজার ৯১১ ভোটে জেতেন।
advertisement
আঞ্চলিক দলগুলির মধ্যে পিওপল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (পিডিপি) জম্মু-কাশ্মীরের বাদগামে জয়লাভ করেছে। সেখানে বিজেপির স্থান হয়েছে ষষ্ঠ। পিডিপি প্রার্থী মুন্তাজির মেহদি জয়ী হয়েছেন ২১ হাজার ৫৭৬ ভোটে।
অন্যদিকে, মিজোরামে মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট (এমএনএফ) দাম্পা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয় লাভ করেন। অন্যদিকে, আম আদমি পার্টির প্রার্থী পাঞ্জাবের তরণ তরণ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে উপনির্বাচনে জয়লাভ করেন।
বিহারের নির্বাচনের ফল বেরোতেই বিপর্যয় নেমে এসেছে বিরোধী শিবিরে৷ গত বিধানসভা ভোটে আরজেডি দুর্দান্ত ফল করলেও এবার গেরুয়া ঝড়ে তাদের প্রধান বিরোধী দলের তকমা পাওয়াই দায়৷ তার উপর আবার এবারের নির্বাচনে আরজেডি-র প্রধান মুখ তেজস্বী যাদব নিজেই কঠিন লড়াইয়ের মুখে পড়েছেন৷ তেজস্বী শেষ পর্যন্ত নিজের কেন্দ্র রাঘোপুর রক্ষা করতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চূড়ান্ত কৌতূহল তৈরি হয়৷
ভোট গণনার শুরু থেকেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শুরু হয় তেজস্বী এবং তাঁর প্রধান প্রতিপক্ষ বিজেপি প্রার্থী সতীশ কুমারের মধ্যে৷ ২০১৫ এবং ২০২০ সালে এই সতীশ কুমারকেই রাঘোপুর কেন্দ্র থেকে পরাজিত করেন তেজস্বী৷
অন্যদিকে প্রাক্তন আরজেডি নেতা সতীশ কুমার আবার ২০১০ সালে তেজস্বীর মা রাবড়ি দেবীকে এই রাঘোপুর কেন্দ্র থেকেই পরাজিত করেছিলেন৷ ফের তিনি এবার রাঘোপুরে বাজিমাত করবেন কি না, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়ে যায়৷
