আরও পড়ুন: ৫৩ বছর পরে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে চলেছে পাকিস্তান সেনা, ভারতের জন্য কতটা চিন্তার?
কংগ্রেসের প্রধান কার্যালয় থেকে শনিবার মনমোহন সিংয়ের শেষযাত্রা শুরু হয়। সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ মনমোহন সিংয়ের পুষ্পসজ্জিত মরদেহ মরদেহ শ্মশানে পৌঁছয়। মনমোহন সিংয়ের শেষযাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতাকর্মী সহ-তাঁর অনুগামীরা।
এদিন সকালে ৯টা নাগাদ বাসভবন থেকে মনমোহন সিংয়ের মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয় কংগ্রেস অফিসের উদ্দেশে। সেই সময়ে তাঁকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে, সনিয়া গান্ধি, রাহুল গান্ধি।
advertisement
বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫১ মিনিটে বয়সজনিত কারণে দিল্লির এমসে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। তাঁকে ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কারের স্থপতি মনে করা হয়। ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বে দেশের অর্থনীতির বহু সংস্কার করা হয়েছিল।
গতকাল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, সনিয়া গান্ধি এবং দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনুরোধ করা সত্ত্বেও মনমোনহন সিংয়ের শেষকৃত্যের পর তাঁর স্মৃতি সৌধের জন্য জায়গা বরাদ্দ করা হচ্ছে না৷ নিগমবোধ ঘাটে মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্যের কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানানোর পরই তা নিয়ে সরব হয় কংগ্রেস৷ জয়রাম রমেশ অভিযোগ করেন, ইচ্ছাকৃত ভাবে মনমোহন সিং-কে অপমান করছে নরেন্দ্র মোদি সরকার৷