২০১২ সালে শিনাকে খুন করার পর মুম্বই থেকে ৮৪ কিলোমিটার দূরে রায়গড় জঙ্গলে গিয়ে ফেলা হয় দেহটি ৷ পরিচয় লুকোনোর জন্য প্রথমে তার দেহটি পুড়িয়ে ফেলা হয় ৷ এরপর বাকিটা মাটির তলায় পুঁতে দেওয়া হয় বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল ৷এই পুরো ষড়যন্ত্রে ইন্দ্রাণীকে তার প্রাক্তন স্বামী ও গাড়ির চালক সাহায্য করেছে বলে অভিযোগ ৷ চলতি বছরের অগাস্ট মাসে রায়গড় জঙ্গলে উদ্ধার হয় শিনার হাঁড়ের টুকরো ৷ এরপর খুনের অভিযোগে ইন্দ্রণীকে ওই মাসেরই ২৫ তারিখ গ্রেফতার করা হয় ৷ ইন্দ্রাণী গ্রেফতার হওয়ার ঠিক এক দিন পর তার গাড়ির চালক শ্যাম রাইকে গ্রেফতার করে পুলিশ ৷ বর্তমানে দু’জনেই জেল হেফাজতে রয়েছে ৷ সিবিআই-এর এক আধিকারিক জানান, প্র্ত্যক্ষদর্শীর বয়ান, ফোনের কল রেকর্ড এবং DNA এর নমুনা সংগ্রহ করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অনেক প্রমাণ সংগ্রহ করা হয়েছে ৷ সেই ভিত্তিতেই চার্জশিট তৈরি করা হবে ৷
advertisement