বিপদ কাটেনি ধুবড়ি, জোরহাট, কোকরাঝাড়ে৷ তিনসুকিয়া, ডিব্রুগড়, মাজুলির পরিস্থিতি উদ্বেগজনক ৷ এদিন যে মৃতের তালিকা এসেছে তার মধ্যে ২ জন বারপেটা জেলার ও ১ জন ডিব্রুগড়ের বাসিন্দা ৷ অসমের স্টেট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি (ASDMA) বুলেটিনে এই খবর জানিয়েছে ৷
advertisement
উদলগুড়ি, কামরূপে বন্যার জলস্তর কিছুটা হলেও কমেছে , তবে আরও ২৩ টি জেলা জলের তলায় ডুবে রয়েছে ৷ যারমধ্যে রয়েছে ধিমাজি, দক্ষিণ সালমারা, লাখিমপুর, নলবাড়ি, বারপেতা, কোকড়াঝোড়, গোয়ালপাড়া, জোরহাট, ডিব্রুগড়, তিনসুকিয়া ৷
অসমের এই প্রবল বন্যায় প্রভাবিত হয়েছেন ১৩.২ লক্ষ মানুষ ৷ পাশাপাশি জীবনহানির সংবাদও পাওয়া যাচ্ছে ৷ সরকার পক্ষের জারি করা বুলেটিন অনুযায়ী, অসমের বন্যায় সবচেয়ে খারাপভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বারপেতা তারপর রয়েছে দক্ষিণ সালমারা ও নলবাড়ি ৷ সারা রাজ্যে ৭৫,৭০০ হেক্টর ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৷ পাঁচটি জেলা-র ৩,২৪৫ জন মানুষকে গত ২৪ ঘণ্টায় উদ্ধার করা হয়েছে ৷