প্রতিবাদী কৃষকদের পক্ষ থেকে নেতা সরওয়ান সিং পান্ধের জানিয়েছে, ‘আমরা ভারতের কৃষকরা জানাচ্ছি, আমরা লড়াই করতে বা যুদ্ধ করতে আসিনি৷ আমরা সরকারের প্রতিশ্রুতি মতোই ন্যূনতম সহায়ত মূল্য বিষয়ক আইন ও তাঁর প্রয়োগের বিষয়ে নিশ্চয়তা চাই৷ স্বামীনাথন কমিশনের রিপোর্ট অনুসারে এই নিশ্চয়তা আমরা চাইছি৷’
advertisement
কৃষকদের পক্ষ থেকে বারংবার মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তাঁরা নতুন কোনও দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামেননি৷ তাঁদের দাবি পুরনো৷ এর আগের আন্দোলনের সময় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে এই দাবি পুরণের জন্য কথা দেওয়া হয়েছিল৷ কিন্তু তার পরে আর এই বিষয় নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে কোনও উদ্যোগ প্রদর্শন করা হয়নি৷ তাঁরা যখন এমএসপি আইন চেয়েছেন, তখন সরকার বিরূপ আচরণ করছে৷ তাঁরা যখন স্বামীনাথন রিপোর্টের কথা বলছেন, ঋণ মকুবের কথা বলছেন, তখন সরকার অন্য কথা বলছে৷ সেই কারণেই এই আন্দোলন৷
এদিকে একাধিক সীমান্তে উল্লেখযোগ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি-সহ বিভিন্ন স্তরে নিরাপত্তার বেষ্টনি আরও শক্তিশালী করা হয়েছে৷ হরিয়ানায় নিরাপত্তার স্বার্থে মোট সাতটি জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে রাখা হয়েছে৷ পাশাপাশি, হরিয়ানা-পঞ্জাব সীমান্তে রয়েছে হাসপাতাল৷ সেই কারণেও নিরাপত্তা শক্তিশালী করতে বলা হয়েছে৷