TRENDING:

Exclusive Manik Saha: বিধানসভায় ম্যাজিক ফিগার নিয়েই ফিরবে বিজেপি, আত্মবিশ্বাসী ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

Last Updated:

Exclusive Manik Saha: মোদি-ফ্যাক্টর কতটা কাজ করবে এই নির্বাচনে? তাঁর স্বচ্ছ ভাবমূর্তিই কী বিজেপির তুরুপের তাস? এইসব প্রশ্ন নিয়েই একান্ত সাক্ষাৎকারে মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার মুখোমুখি হয়েছিলেন নেটওয়ার্ক 18 -এর এডিটর ইস্ট বিশ্ব মজুমদার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আগরতলা: ত্রিপুরা বিধানসভার নির্বাচন দোরগোড়ায়। আগামী বৃহস্পতিবার বিধানসভা ভোট এই রাজ্যে। শুরু হয়ে গিয়েছে কাউন্টডাউন। কোমর বেঁধে ভোট-ময়দানে নেমেছে সবকটি রাজনৈতিক দলই। বৃহস্পতিবার প্রচারের শেষদিনে বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রচার সারলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। নির্বাচনের ফল কী হতে চলেছে? মোদি-ফ্যাক্টর কতটা কাজ করবে এই নির্বাচনে? তাঁর স্বচ্ছ ভাবমূর্তিই কী বিজেপির তুরুপের তাস? এইসব প্রশ্ন নিয়েই একান্ত সাক্ষাৎকারে মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার মুখোমুখি হয়েছিলেন নেটওয়ার্ক 18 -এর এডিটর ইস্ট বিশ্ব মজুমদার।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
advertisement

চিকিৎসক থেকে রাজনীতির ময়দানে, যাত্রাটা কেমন ছিল?

বাম জমানার পর ত্রিপুরার মানুষ চাইছিল একটা বিকল্প। একের পর এক উপনির্বাচনে বিজেপির প্রতি ভরসা করতে শুরু করল মানুষ। মানুষ বুঝতে শুরু করল রাজনীতির থেকেও বেশি সাধারণ মানুষের কথা বলে এই রাজনৈতিক দল। প্রধানমন্ত্রী যে ভাবে কাজ শুরু করলেন তাতেই মানুষের বিশ্বাস ও ভরসার জায়গা তৈরি হল বিজেপির উপর। প্রধানমন্ত্রীর আশীর্বাদে এখানে রেনেসাঁস হয়। রাজনীতির মনোভাব ছিল। মনে মনে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছিল। এরপরে প্রধানমন্ত্রী যখন বললেন 'সবকা সাথে, সবকা বিকাশ' তখন মনে হল উনি সবার কথা চিন্তা করেন। যখন আমাদের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি ২০১৪ তে দেশের দায়ভার নেন তখন থেকেই ভারতবর্ষের চেহারা অন্যরকম হয়ে গেল। ত্রিপুরার মানুষ একটা বিকল্প চাইছিল তারই বহিঃপ্রকাশ হচ্ছিল ধীরে ধীরে।

advertisement

আপনার স্বচ্ছ ভাবমূর্তির জন্যই কি বিপ্লব দেবকে সরিয়ে আপনাকে আনল দল? মোদি-মানিক সাহার সরকার বলছে সবাই, কী বলবেন?

আমাদের দলে কাউকে সরানোর কোনও বিষয় নেই। আমাকেও পাঠিয়েছিল রাজ্যসভায়। আবার ফিরিয়ে আনল। উনি ভাল কাজ করেছেন। এখনও মানুষ ওঁকে স্মরণ করেন। দল যখন যাঁকে যেখানে প্রয়োজন মনে করবে সেখানে দায়িত্ব দেবে। ওনাকে আরও বেশি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কেউই আজীবন নয়। আমার কোনওদিনই আশা ছিল না আমি বিধানসভার টিকিট পাব। আমি কিছুই জানতাম না। শিখেছি। পড়াশোনা করেছি। এগুলো তো কখন কে কোথায় যাবে এটা বলা যায় না।

advertisement

এবারের ভোটে আপনি কনফিডেন্ট?

একেবারেই আত্মবিশ্বাসী। বিজেপি আছে এবং আগামী দিনেও প্রতিষ্ঠিত হবে। বিজেপি বছরের ৩৬৫ দিন মানুষের জন্য কাজ করে। আর সেই কাজই আমাদের আবার ফিরিয়ে আনবে। মানুষ বিজেপির পক্ষে আছে।

বিজেপির বিরুদ্ধে কংগ্রেস-বামফ্রন্ট জোট না তীপ্রমোথা, কে বড় শত্রু?

advertisement

আমাদের কাছে কোনও শত্রুই নেই। বামফ্রন্ট একসময় আমাদের বিপরীতে ছিল। যখন এক ছিল। এখন হাত মিলিয়েছে সিপিএম। কিন্তু যা হওয়ার তাই হবে। শূন্যই হবে। মানুষ কোনও অবস্থায় মেনে নেবে না। এটা একটা অশুভ জোট। এক দু'জন নেতা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে এই জোট করল। ভাবল আমি যদি কোনওভাবে বিধায়ক হয়ে যায়। মানুষ বুঝে গেছে। প্রতি মুহূর্তে নির্বাচন পরবর্তী সন্ত্রাস করেও আজ ওরা আশা করে কী করে? তীপ্রমোথা নিজেরাই জানে না ওরা কী চায়। গ্রেটার ত্রিপুরা লেন কোথায় শেষ করতে চায় ওরা জানে না। এরকম স্লোগান দীর্ঘদিন চলে না।

advertisement

মোদির ইমেজ কী কাজ করবে?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোর রাতে পুড়ে ছাই হয়ে গেল বাড়ি! বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ২ পরিবারের সর্বনাশ
আরও দেখুন

অবশ্যই। ১০০ শতাংশ। মোদিজী ছাড়া প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের অভিভাবক হিসেবে উনি আমাদের রাস্তা দেখিয়েছেন। যেভাবে আমরা কোনওদিন ভাবিনি সেভাবে উন্নয়ন পেয়েছে ত্রিপুরাবাসী। মোদি জির জন্যই সেটা সম্ভব হয়েছে। তিনিই পথপ্রদর্শক হিসেবে সামনে আছেন।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Exclusive Manik Saha: বিধানসভায় ম্যাজিক ফিগার নিয়েই ফিরবে বিজেপি, আত্মবিশ্বাসী ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল