বুকিং বাতিলের ফলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে এই সংস্থাগুলিকে ৷ একই সঙ্গে নেপালের পর্যটন ব্যবসারও ৷ ইতিমধ্যেই এই মরশুমে ২ শতাংশ পর্যটকের আগমন হয়েছে নেপালে ৷ শীতকালীন বেশ কিছু ছোট ছোট ট্রেকিং রুটে ব্যাপক ভাবে প্রভাব পড়েছে ৷
অন্যদিকে চীন পর্যটকরা এই মরশুমে এভারেস্ট সহ অন্যান পর্বতশৃঙ্গ অভিযানে সামিল হলে বেশ কিছু দেশ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে তারাও এই বছর অভিযান বাতিল করবে ৷ অন্যদিকে তিব্বতের দিক থেকে চো ইউ, কেটু এমনকি এভারেস্ট অভিযানের প্রিয় রুট, সেক্ষেত্রে তিব্বতের দিক থেকেও এবার অনেকেই অভিযান বাতিল করছে, তিব্বতের দিক থেকে অভিযানে শেরপারা অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতো ফলে সেক্ষেত্রে তিনমাসের এই মরশুমে তাদের পকেটেও যথেষ্ট টান পড়বে ৷ বিদেশিদের পর্যটকদের পছন্দের অভিযান সংস্থা সেভেন সামিটের কর্ণধার মিংমা শেরপা জানিয়েছেন তার নেপাল সরকারের কাছে চিন পর্যটকদের আগমনের ওপর তাদের বার্তা স্পষ্ট করুক | দরকারে বিমানবন্দরে আইসোলেশন ইউনিট তৈরি করে চিন পর্যটকদের পরীক্ষা করে তারপর তাদের অনুমতি দেওয়া হোক ৷
advertisement
আগামী এপ্রিল মাসের শেষের দিক থেকেই অভিযাত্রীরা নেপালে হাজির হবে৷ খুব দ্রুত সিদ্ধান্তে না এলে এই মরশুমে বড়োসড়ো ক্ষতির মুখে পড়তে হবে পর্যটনের সাথে যুক্ত মানুষজনদের ৷ করোনা ভাইরাসের প্রকোপে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নেপালের পর্যটন ব্যবসা ৷ প্রতি বছরে দুশো জন চীন পর্বতারহী এভারেস্ট সহ বিভিন্ন ৮০০০ মিটার উচ্চতার পর্বত শৃঙ্গ অভিযানে যোগ দেন ৷ ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি পর্বতারোহন সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে চিনা পর্বতারোহীরা তাদের বুকিং বাতিল করেছে ৷ বুকিং বাতিলের ফলে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে এই সংস্থাগুলিকে ৷ একই সঙ্গে নেপালের পর্যটন ব্যবসারও ৷ ইতি মধ্যেই এই মরশুমে ২ শতাংশ পর্যটকের আগমন হয়েছে নেপালে ৷ শীতকালীন বেশ কিছু ছোট ছোট ট্রেকিং রুটে ব্যাপক ভাবে প্রভাব পড়েছে ৷
অন্যদিকে চিন পর্যটকরা এই মরশুমে এভারেস্ট সহ অন্যান পর্বতশৃঙ্গ অভিযানে সামিল হলে বেশ কিছু দেশ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে তারাও এই বছর অভিযান বাতিল করবে৷ অন্যদিকে তিব্বতের দিক থেকে চো ইউ, কেটু এমনকি এভারেস্ট অভিযানের প্রিয় রুট, সেক্ষেত্রে তিব্বতের দিক থেকেও এবার অনেকেই অভিযান বাতিল করছে, তিব্বতের দিক থেকে অভিযানে শেরপারা অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতো ফলে সেক্ষেত্রে তিনমাসের এই মরশুমে তাদের পকেটেও যথেষ্ট টান পড়বে৷ বিদেশিদের পর্যটকদের পছন্দের অভিযান সংস্থা সেভেন সামিটের কর্ণধার মিংমা শেরপা জানিয়েছেন তার নেপাল সরকারের কাছে চিন পর্যটকদের আগমনের ওপর তাদের বার্তা স্পষ্ট করুক ৷ দরকারে বিমানবন্দরে আইসোলেশন ইউনিট তৈরি করে চীন পর্যটকদের পরীক্ষা করে তারপর তাদের অনুমতি দেওয়া হোক ৷
আগামী এপ্রিল মাসের শেষের দিক থেকেই অভিযাত্রীরা নেপালে হাজির হবে ৷ খুব দ্রুত সিদ্ধান্তে না এলে এই মরশুমে বড়োসড়ো ক্ষতির মুখে পড়তে হবে পর্যটনের সাথে যুক্ত মানুষজনদের ৷ এভারেস্ট জয়ী মালয় মুখার্জির দাবি তিব্বতের দিক থেকে এঅভিযান না হলে নেপালের অর্থের এভারেস্ট রুটের পর্বতারোহীসের ভাষায় সাউথ পোল দিকে যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি হবে, দুই থেকে তিনদিনের যে উইন্ডো খোলা পাওয়া যাবে সেই সময় সময় সব অভিযাত্রীরা সামিটে গেলে এভারেস্টে ট্রাফিক জাম তো হবেই এমনকি প্রবল হবে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও ৷ ফলে বলা যেতেই পারে এই বছর নেপালে আসা অভিযাত্রীদের কাছে একটা বড়ো চ্যালেঞ্জ হবে সুস্থভাবে অভিযান শেষ করা ৷