গুয়াহাটিতে বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ৮ দশকে এই সুদের হার সবচেয়ে কম বলে জানা গিয়েছে। গতবছর ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ভবিষ্যৎ নিধি তহবিলে সুদের হার ৮.৫ শতাংশ করার সুপারিশ করে ই পি এফ ও।
আরও পড়ুন- ওয়েস্টইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৫৫ রানে বিশাল জয় মিতালি রাজের ভারতের, নজির ঝুলনের
advertisement
কর্মচারী এবং কর্মদাতা, উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন এই বৈঠকে। সুপারিশ করার পর সেই সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক।
ইপিএফও কমিটির শীর্ষে রয়েছেন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে করো না এবং নানান রকম প্রতিকূলতার পরেও ভবিষ্যৎ নিধি প্রকল্পে সুদের হার ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ও অপরিবর্তিত রেখে ছিল ইপিএফও।
ইপিএফও তথ্য অনুযায়ী, করোনা পরবর্তী ও পরিস্থিতিতে কমতে থাকে ভবিষ্যৎ নিধি প্রকল্প বিনিয়োগের হার এবং ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকে টাকা তোলার প্রবণতা।
আরও পড়ুন- মহিলা বিশ্বকাপে নজির স্মৃতি-হরমনপ্রীতের, ভারতীয় মহিলা জুটি হিসেবে রেকর্ড
পরিসংখ্যান বলছে,৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৪,৩১০.২১ কোটি টাকার ইপিএফও প্রকল্পের জন্য ৫৬ লক্ষ্য ৮৯ হাজার আবেদন জমা পড়ে। গত কয়েক বছর ধরেই এই প্রকল্পে সুদের হার কমানোর পক্ষে সওয়াল করে আসছিল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। অবশেষে এপিফও তে সুদের হার কমালো সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্স।
ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, এমনিতেই মূল্যবৃদ্ধি, গ্যাসের দাম, পেট্রোল ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে জেরবার সাধারণ মানুষ। তার মধ্যে আবার ইপিএফও তে সুদের হার কমানো। সি বি ডি টির এই সিদ্ধান্ত মরার ওপর খারার ঘা বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ। এমনিতেই করোনা এবং লকডাউন সাধারণ মানুষের হেঁসেলে চাপ তৈরি করেছে। তারমধ্যে আবার এই সিদ্ধান্ত দেশের মানুষকে আরও বিপদে পড়বে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।