ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের অউরাইয়াতে। পুলিশের মতে, নাবালিকা কিশোরীকে হত্যা করার পরে ওই যুবক বোনের দেহটি এমন ভাবে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিয়েছিল যাতে গোটা ঘটনা আত্মহত্যা বলে সাজিয়ে দেওয়া যায়।
আরও পড়ুন: নিজে অক্ষম, তাই বাবা এবং দাদাকে দিয়ে বউকে জোর করে সঙ্গম করাল স্বামী! শিউরে ওঠার মতো ঘটনা
সংবাদমাধ্যম NDTV-তে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, শনিবার রাখিবন্ধন উৎসব উদযাপনের পরে ৩৩ বছর বয়সী সুরজিৎ প্রচুর মদ্যপান করে তার বাড়িতে ফিরে যায়। এর পরে যখন নাবালিকা ঘুমিয়ে ছিল সেই সময় অভিযুক্ত সুরজিৎ তাকে ধর্ষণ করে এবং তারপরে তাকে হত্যা করে। পুলিশের মতে, মেয়েটির বাবা পাশের ঘরে ঘুমিয়ে থাকায় এত বড় ঘটনা ঘটলেও তিনি কিছুই শুনতে পাননি।
advertisement
আরও পড়ুন: দিনের পর দিন মায়ের সঙ্গে অশ্লী*ল কাজ যুবকের! রাতে ছেলের ঘরে ঢুকে চরম শাস্তি দিলেন মা
ওই কিশোরীর দেহ পরের দিন ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। এই নৃশংস হত্যার পরে, সুরজিত তদন্তকে বিভ্রান্ত করতে শুরু করে। পুলিশের সুরজিতের প্রতি সন্দেহ হয় যখন সে পরিবারের অন্য কোনও সদস্যকে প্রশ্নের উত্তর দিতে দিচ্ছিল না। পরে যখন পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়, তারা নিশ্চিত হয় এটি কোনও আত্মহত্যার ঘটনা নয়, কারণ বিভিন্ন জায়গায় রক্তের দাগ ছিল। পরে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়, সেখানে ধর্ষণের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।