শীতলকুচি কাণ্ডের পর থেকেই সংবাদ শিরোনামে সায়ন্তন বসু। প্রথমেই সামনে আসে তাঁর একটি ভিডিও। যেখানে তাঁকে বলতে শোনা যায়, সিআরপিএফ-কে বুক লক্ষ্য করে গুলি চালাতে বলে দেবো। বিজেপির তরফে পাল্টা বলা হয় ২০১৯ সালের ভিডিও এটি। কিন্তু এতেই বিতর্ক পিছু ছাড়েনি সায়ন্তনের।
সম্প্রতি একটি বৈদ্যুতিন মাধ্যমে সায়ন্তন মন্তব্য করেন, "আমি সায়ন্তন বসু বলছি। বেশি খেলতে যাবেন না। আমরা শীতলকুচিতে খেলা খেলে দিয়েছি। প্রথমে ১৮ বছর বয়সি আনন্দ বর্মনকে খুন করা হয়েছিল। যে প্রথমবার ভোটার, তাঁকে সকালে খুন করা হল। আমাদের শক্তি প্রমুখের ভাই তিনি। আমরা বেশিক্ষণের জন্য কারো হিসেব বাকি রাখি না। সেখানে চারজনকে স্বর্গে পাঠানো হয়ে গিয়েছে। শোলে সিনেমায় একটি সংলাপ আছে। তুম আগর এক মারো গে তো হম চার মারেঙ্গে।"
advertisement
এই মন্তব্যের ব্যখ্যা চেয়ে সায়ন্তনকে চিঠি দেওয়া হয়। চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে জবাব চাওয়া হয়। জবাবে সন্তুষ্ট না হতে পেরেই তাঁকে ২৪ ঘণ্টার জন্য নিষিদ্ধ করল কমিশন। প্রসঙ্গত একই সঙ্গে এদিন তৃণমূল নেত্রী সুজাতা মণ্ডলকেও ২৪ ঘণ্টার জন্য নিষিদ্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন।