ভোরবেলার এই ভূমিকম্প বেশিরভাগ এলাকার মানুষই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল৷
রবিবারও অসমের কিছু এলাকায় চার-এর মতো রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা অনুভব করা গিয়েছিল৷ এক আধিকারিক জানিয়েছেন সেই ভূমিকম্পের থেকেও কোনও প্রাণহানি বা সম্পত্তিহানির ঘটনা ঘটেনি৷ রাষ্ট্রীয় ভূমিকম্প কেন্দ্রের রিপোর্ট অনুযায়ি ভূমিকম্পের ঝটকা বিকেল চারটে ১৮ মিনিটে অনুভব করা গিয়েছিল৷ এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল নওগাঁও জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের দক্ষিণ তটে ছিল৷ ভূমিকম্পের উৎসস্থল ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল৷
আরও পড়ুন - ইতিহাস বদলে দেওয়া মেয়েদের আইপিএল, সোমবার নিলামের আগে এক নজরে দেখে নিন বিভিন্ন খুঁটিনাটি
রিপোর্ট অনুযায়ি ভূমিকম্পের কেন্দ্র গুয়াহাটির ১৬০ কিলোমিটার দূরে মধ্য অসমে হোজাইয়ের কাছে ছিল৷ পশ্চিমি কার্বি আংলং, কার্বি আংলং, গোলাঘাট আর মোরি গ্রাম জেলার মানুষরা ভূমিকম্পের ঝটকা অনুভব করেছেন৷ এছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের উত্তর ভাগে মানুষরা অনুভব করে৷ পূর্বোত্তরের সব রাজ্যের উচ্চ ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় নিয়মিত ভূমিকম্পের ঝটকা অনুভব করেন৷
আরও পড়ুন - চেন্নাই এক্সপ্রেসের ধাক্কায় বেসামাল ইস্টবেঙ্গল, আবার হেরে লজ্জা বাড়ল স্টিফেনের দলের
উল্লেখ্য ভারতের প্রায় ৫৯ শতাংশ ভূভাগ আলাদা -আলাদা তীব্রতায় ভূমিকম্পের প্রতি সংবেদনশীল হয়৷ ৮ টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত এলাকা-র জোন ৫ এ ভূমিকম্পের জন্য সংবেদনশীল৷ এক মধ্যে গুজরাত, হিমাচল প্রদেশ, বিহার, জম্মু-কাশ্মীর, ও পুরো উত্তর পূর্ব ভারত ছিল৷