বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এক কর্তা বলেন, "বেলগাঁও এবং নাসিকের মধ্যে বিমান পরিষেবার দাবি অনেক দিন থেকেই উঠছিল। ব্যবসা, বাণিজ্য এবং পর্যটনের ক্ষেত্রে এই দুই শহরের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য এই উড়ান খুবই প্রয়োজনীয় হবে। কারণ, এর আগে বাসে নাসিক থেকে বেলগাঁও সরাসরি যোগাযোগের কোনও সুযোগ ছিল না। ট্রেন পরিষেবা তো ছিলই না। সড়কপথেও যোগাযোগ প্রায় নেই - ই বলা যায়। সে দিক থেকে দেখলে এই বিমান পরিষেবা দুই শহরের জন্যই দারুণ প্রয়োজনীয় ছিল।"
advertisement
কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের খবর, নাসিকের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং পর্যটনের কথা ভেবেই এই রুট বেছে নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রকের কর্তারা জানাচ্ছেন, কুম্ভ মেলার চারটি কেন্দ্রের মধ্যে একটি নাসিক। তার উপরে নাসিক হয়ে সিরডি সাইয়ের মন্দির এবং ত্রিম্বাকেশ্বর মন্দিরে যাওয়ার মূল দরজা।. কারণ, এর আগে বাসে নাসিক থেকে বেলগাঁও সরাসরি যোগাযোগের কোনও সুযোগ ছিল না। ট্রেন পরিষেবা তো ছিলই না। সড়কপথেও যোগাযোগ প্রায় নেই - ই বলা যায়। সে দিক থেকে দেখলে এই বিমান পরিষেবা দুই শহরের জন্যই দারুণ প্রয়োজনীয় ছিল।"
এ ছাড়াও নাসিক থেকে সহজেই গোয়া যাওয়ারও পরিকল্পনা করেন অনেকেই। দেশের আঙুর এবং ওয়াইনের রাজধানী হিসেবেও বলা হয় নাসিককে। এই অবস্থায় বেলগাঁও থেকে নাসিক উড়ান চালু হলে লক্ষাধিক মানুষের যাতায়াত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বেলগাঁও এবং নাসিকের মধ্যে বিমান পরিষেবার দাবি অনেক দিন থেকেই উঠছিল। ব্যবসা, বাণিজ্য এবং পর্যটনের ক্ষেত্রে এই দুই শহরের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য এই উড়ান খুবই প্রয়োজনীয় হবে।