TRENDING:

Diamond: নদীর নীচে হিরের খনি, কলকাতার অদূরেই শুরু হয়েছে খোঁজাখুঁজি

Last Updated:

Diamond: খুঁজলে তা পাওয়া যেতে পারে কলকাতা থেকে তিন-চারশো কিলোমিটারের মধ্যেই। সম্প্রতি শুরু হয়েছে সেই খোঁজ

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
‘হীরার খনি’— নাম শুনেই চোখ চকচক করে উঠেছিল গুপি-বাঘার। হীরকরাজ্য কোথায়, তা বাঙালির জানা নেই। কিন্তু খুঁজলে তা পাওয়া যেতে পারে কলকাতা থেকে তিন-চারশো কিলোমিটারের মধ্যেই। সম্প্রতি শুরু হয়েছে সেই খোঁজ।
কলকাতার অদূরেই শুরু হয়েছে খোঁজাখুঁজি
কলকাতার অদূরেই শুরু হয়েছে খোঁজাখুঁজি
advertisement

পার্শ্ববর্তী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের অনেক নদী থেকেই না কি মিলতে পারে হিরে। ইতিহাসের পাতাতেও লেখা রয়েছে এমন তথ্য। ঝাড়খণ্ডের নদ-নদীতে হিরা পাওয়া যায়। তার ভিত্তিতেই সেরাজ্যের নদীতে শুরু হতে চলেছে হিরের খোঁজ। কেন্দ্রীয় সরকারের খনি মন্ত্রক এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে। ঝাড়খণ্ডের রাঁচি এবং পালামৌ উপদ্বীপ জেলায় অনেক নদীর পলিতে হিরে পাওয়া যেতে পারে, আশা এমনই।

advertisement

২০১৯ সালে জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া এই পরিকল্পনা করেছিল। এজন্য নির্ভর করা হয়েছে নানা বইয়ের উপর। জানা গিয়েছে, তার মধ্যে যেমন রয়েছে জাহাঙ্গীরনামা, তেমনই রয়েছে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত লিখিত কয়েক ডজন বিশ্ববিখ্যাত লেখকের বইও। ঝাড়খণ্ডের ‘ডায়মন্ড রিভার’-এর মানচিত্র ও অন্য তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়াও ফরাসি পর্যটক জেভি ট্রাভানিয়ারের ‘ইন্ডিয়া ট্রাভেল বুক’-এ প্রকাশিত মানচিত্র অনুসারে ছোটনাগপুরের ‘হীরক নদী’র কাছেও অনুসন্ধান করা হবে।

advertisement

ঝাড়খণ্ডে রয়েছে হিরের ভাণ্ডার—এমনই লিখেছেন প্রায় ২০ জন বিশ্বখ্যাত লেখক। বিনোবা ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. চন্দন কুমার জানান, রাঁচিতে অবস্থিত ভূতাত্ত্বিক সংরক্ষণ বিভাগের কর্মকর্তারা বৈঠক করেন। তারপর কেন্দ্রীয় খনি মন্ত্রকের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঝাড়খণ্ডে হিরের খোঁজ শুরু হবে।

প্রকল্পটি নিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হিরে সন্ধানের কাজ চলছে। জাহাঙ্গীরনামা ছাড়াও ঝাড়খণ্ডের নদীতে হীরার অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা গিয়েছে ২০ জন বিশ্বখ্যাত লেখকের রচনা থেকে।

advertisement

আরও পড়ুন, ‘রাজ্যে শিল্পের পরিবেশ রয়েছে’, শিল্পপতিদের বঙ্গে বিনিয়োগের ডাক মুখ‍্যমন্ত্রীর

কোন নদীতে সমীক্ষা— এই কাজের জন্য কোয়েল ও শঙ্খা নদী সমীক্ষা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। অধ্যাপক চন্দন কুমার আরও বলেন, রাঁচি, গুমলা, সিমডেগা, লোহারডাগা এবং লাতেহার-সহ রাজ্যের অনেক জেলাতেই বিভিন্ন নদীতে সমীক্ষা চালানো হবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ঘরে বসে এইভাবে হচ্ছে 'মোটা' ইনকাম, পথ দেখাচ্ছেন গৃহবধূ! বড় সুযোগ মিস করবেন না
আরও দেখুন

বিশেষ করে কোয়েল ও শঙ্খা নদী নিয়ে সমীক্ষা করা হবে। নদীর তীরবর্তী স্থান যেখানে মাটি থেকে পোকামাকড়, মথ, মাছি এবং উইপোকা পাওয়া যায় সেগুলি হিরে পাওয়ার আদর্শ হিসেবে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া অন্য খনিজ যেখানে ব্যাপক হারে উত্তোলন করা হয় সেখানেও সমীক্ষা চালানো হবে।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Diamond: নদীর নীচে হিরের খনি, কলকাতার অদূরেই শুরু হয়েছে খোঁজাখুঁজি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল