ঘটনাটি ঘটেছে সোনিয়ানা গ্রামে। ভাই মদনলাল রেগারের সঙ্গে দাদা নরেন্দ্র রেগার নিজের স্ত্রীর সম্পর্কের কথা জানতে পেরে নিজেকে ঠিক রাখতে পারেননি। বেশ কয়েকবার নিজের ভাইয়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় দাদার। কিন্তু তারপরও দেওর-বৌদির রোম্যান্স কমেনি বলে অভিযোগ। শেষে নিজের ভাইকেই খুনের পরিকল্পনা করে দাদা মাদাদা রেগার। এবং এই কাজের জন্য নিজের মামার ছেলে মুরলিকে স্বড়যন্ত্রে সামিল করেন। দুজন মিলে পরিকল্পনা করে মদনলাল রেগারকে খুন করে। গ্রামের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় মদনলাল রেগারের রক্তে ভেজা দেহ। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ Viral News: হানিমুনে শাশুড়ির সঙ্গে মিলন জামাইয়ের, বউ জানার পর যা ঘটেছিল
এই ঘটনার পর পুলিসি তদন্তকে বিভ্রান্ত করার জন্য দাদা ভাইয়ের খুনির বিচারের দাবিতে সরব হয়। পুলিসও বিষয়টি প্রথমে বুঝতে পারেনি। হত্যাকাণ্ড সত্য উদ্ঘাটনে ৬টি দল গঠন করে পুলিস। এরপর মৃত মদনলালের মামার ছেলে মুরলি ও নরেন্দ্র রেগারকে হেফাজতে নিয়ে কঠোরভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে তার অপরাধ স্বীকার করে। টাকার লোভ দেখিয়ে মুরলিকে এই হত্যাকাণ্ডে সামিব করা হয়ে ব লে দাবি পুলিসের। ঘটনায় দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। আদালতে চলছে মামলা। কিন্তু বিবাহ বহির্ভূত প্রেম বা দেওর-বৌদির প্রেম ও নিজের ভাইকে দাদার নৃশংসভাবে খুন করা দেখে স্তম্ভিত সকলেই।