ডেরার কর্তৃপক্ষে নিজেদের সাফাইয়ে জানিয়েছেন যে বাবা তার ভক্তদের মৃতদেহ আশ্রমে সমাধিস্থ করার জন্য পরামর্শ দিতেন ৷ এই জন্য ভক্তরা তাদের মৃতদেহ ডোনেট করতেন ৷ মৃতদেহ যেখানে সমাধিস্থ করা হত সেখানে নতুন একটি গাছ লাগানো হত ৷
তবে ডেরার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন অনেক ব্যক্তি অভিযোগ জানিয়েছেন যে যারা বাবা রহিমের বিরোধিতা করতেন তাদের খুন করে আশ্রমের জমি পুঁতে দেওয়া হত ৷
advertisement
এরপর শুক্রবার কড়া নিরাপত্তার মধ্যে সিরসায় রাম রহিমের ডেরায় তল্লাশি শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী ৷ আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য ও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন করা হয়েছএ ৪১ প্যারামিলিটারি কোম্পানি ৷ মোতায়েন ৪ কলাম সেনা, ৪ জেলার পুলিশ, ১টি ডগ স্কোয়াড, সোয়াট দল ৷ তল্লাশি অভিযানের জন্য রাম রহিমের ডেরা সংলগ্ন এলাকায় কার্ফু জারি করা হয়েছে ৷
গোটা প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফিও চলছে। উপস্থিত রয়েছেন কোর্ট কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত বিচারক এ কে এস পাওয়ার৷
২৫ অগাস্ট ধর্ষণে অপরাধী রাম রহিমকে আদালত ২০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। এরপর থেকেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে স্বঘোষিত এই ধর্মগুরুর বিরুদ্ধে ৷