পুলিশ সূত্রে খবর, একটি পুরনো মন্দিরের পাশে স্ক্র্যাপ ব্যবসায়ীদের বসবাস ছিল জোড়াতালি দেওয়া ঝুপড়িতে। রাতভর টানা ভারী বৃষ্টিতে দুর্বল হয়ে পড়া দেওয়াল হঠাৎ ভেঙে পড়ে আটজন বাসিন্দাকে চাপা দেয়। তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল এবং পরে তাঁরা মারা যান।
একাধিকবার গর্ভপাত! স্বামীর পরকীয়া হাতেনাতে ধরে ফেলেন, মাত্র ২৮-এ অভিনেত্রীর জীবনে এ কী হল?
advertisement
বলুন দেখি, ভারতের ১ টাকা কোন দেশের ৫০০ টাকা? ৯৯ শতাংশই বলতে গিয়ে মাথা চুলকোবেন!
দক্ষিণ-পূর্ব জেলার অতিরিক্ত ডি.সি.পি. ঐশ্বর্যা শর্মা জানিয়েছেন, “এখানে একটি পুরনো মন্দির আছে, তার পাশে পুরনো ঝুপড়ি, যেখানে স্ক্র্যাপ ব্যবসায়ীরা থাকেন। রাতভর ভারী বৃষ্টিতে দেওয়াল ভেঙে পড়ে। আমরা ওই ঝুপড়িগুলি খালি করে দিয়েছি, যাতে ভবিষ্যতে এরকম ঘটনা না ঘটে।”
প্রথমে জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এটিকে ‘বিল্ডিং ধস’ বলে উল্লেখ করা হলেও পরে তদন্তে নিশ্চিত হয় এটি আসলে ‘দেওয়াল ধস’। ঘটনাস্থল থেকে দুর্বল কাঠামো সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
শুক্রবার রাত থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে দিল্লির একাধিক এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর (IMD) শনিবারের জন্য রাজধানীর অধিকাংশ অঞ্চলে রেড অ্যালার্ট জারি করে জানিয়েছিল, বজ্রপাত-সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
পঞ্চকুইয়ান মার্গ, মথুরা রোড, শাস্ত্রী ভবন, আরকে পুরম, মতি বাগ এবং কিদওয়াই নগর-সহ একাধিক এলাকায় জল জমে যান চলাচল বিপর্যস্ত হয়। শুক্রবার রাত ১১টা নাগাদ শুরু হওয়া বৃষ্টি শনিবার সকাল পর্যন্ত চলতে থাকে, যার প্রভাবে যানবাহন চলাচল ও দৈনন্দিন জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়।
আবহাওয়া দফতর সতর্ক করে বলেছে, আগামী দিনেও ভারী বৃষ্টি হতে পারে, তাই নীচু এলাকা বা দুর্বল কাঠামোতে বসবাসকারীদের সজাগ থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।