তদন্তকারীদের সন্দেহ বিস্ফোরণ স্থলের ওই হাতটি ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া গাড়ির চালকের৷ এই হাতটি ডঃ উমরের বলেই তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান৷ পরিচয় নিশ্চিত করতে কাশ্মীরে ওই চিকিৎসকের বাড়িতে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে৷ তদন্তে আরও প্রকাশ ডঃ উমর ফরিদাবাদ কাণ্ডে অভিযুক্ত চিকিৎসক ড: আদিলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী৷
আরও পড়়ুন: ধর্মেন্দ্রর মৃত্যু নিয়ে তীব্র জল্পনা! ‘বাবা সেরে উঠছেন’, পোস্ট করে জানালেন এষা দেওল
advertisement
সূত্রের খবর, ড: উমর ইউ নবি ঘ নাবি ভাটের পুত্র৷ ফরিদাবাদের আল-ফালাহ মেডিকেল কলেজের ডাক্তার হিসেবে কর্মরত ছিলেন৷ তার মা, শামীমা বানু, জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামার কোইলের বাসিন্দা৷ উমরের বাবা একজন সরকারী শিক্ষক (মানসিকভাবে অসুস্থ) ছিলেন যিনি প্রায় ১০-১৫ বছর আগে চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন। তার বাড়িতে দুই ভাই এবং এক বড় বোন রয়েছে। এক ভাই এবং বোন বিবাহিত, এবং এক ভাই অবিবাহিত। সন্দেহভাজন অভিযুক্তের দুই ভাই এবং তার মাকে আটক করেছে পুলিশ।
একজন সিনিয়র তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘‘ফরিদাবাদে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ধরপাকড়ের পরেই ভয় পেয়ে যায় ড: উমর৷ এরপরেই হয়তো বিস্ফোরকগুলিকে নষ্ট করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়৷ তার পরিপ্রেক্ষিতেই এই বিস্ফোরণ’’৷ সোমবার সন্ধ্যায় ব্যস্ত সময়ে দিল্লির লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশনের কাছে একটি ধীর গতির Hyundai i20 গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। আক্রমণে ১০ জন নিহত এবং ২০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। সূত্রগুলি এটিকে আত্মঘাতী আক্রমণ বলছে।
