মা রুচিকাকে মাস্টার বেডরুমে এবং তাঁর ছেলে কৃশকে গলা কাটা অবস্থায় পাশের বাথরুমে পাওয়া গিয়েছে। প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে উভয় ক্ষত ধারালো বস্তু দিয়ে করা হয়েছে। বাড়ির পরিচারক, যাকে এই মামলায় প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে ধরা হয়েছিল এবং পলাতক ছিল, তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরিচারককে উত্তর প্রদেশ পুলিশ পণ্ডিত দিনদয়াল উপাধ্যায় স্টেশনে একটি ট্রেন থেকে আটক করে এদিন। সে একটি দোকানে ড্রাইভার এবং হেল্পার হিসেবেও কাজ করত।
advertisement
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত পরিচারক মুকেশ স্বীকার করেছে যে সে ৪২ বছর বয়সী মা এবং তাঁর ১৪ বছর বয়সী ছেলে কৃশের গলা কেটে খুন করেছে ‘রাগের বশে’।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজ ছিল মুকেশ (২৪)। তার খোঁজে শুরু হয় তল্লাশি। অবশেষে, তাকে দীনদয়াল উপাধ্যায় জংশনের একটি ট্রেন থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশের দাবি, জেরায় মুকেশ জানিয়েছে, রুচিকা তাকে বকাবকি করেছিলেন। সেই রাগে তিনি মা ও ছেলেকে কুপিয়ে খুন করে পালিয়ে যায়।