এরপর আদালত থেকে জানানো হয়, এই ধর্মঘট বেআইন ও তা শিল্প বিরোধ আইনকে লঙ্ঘন করেছে। এর আগে নার্সদের বলা হয়েছিল এইমসের কর্মচারীরা এরকম কোনও পদক্ষেপ নিতে পারবে না। অতএব সেই আইনকেও লঙ্ঘন করেছেন তাঁরা৷ বিচারপতি নবীন চাওলার সিঙ্গল বেঞ্চ জানায় যে, হাসপাতাল নার্সদের দাবি বিবেচনা করা হবে কিন্তু এই মুহুর্তে তাঁরা ধর্মঘট চালিয়ে যেতে পারবেন না যতক্ষণ না পর্যন্ত আদালতের তরফ থেকে পরবর্তী রায় দেওয়া হয়৷ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আবেদন মেনে নেওয়ার জন্য নার্সদের নোটিশ দেওয়া হয় ৷
advertisement
সোমবার এইমসের অধিকর্তা অধ্যাপক রণদীপ গুলেরিয়া নার্সদের আবেদন জানিয়েছিলেন কোভিড পরিস্থিতিতে তাঁদের ধর্মঘট তুলে নিতে কারণ, এই রোগের চিকিৎসার গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হল এইমস। এই ধর্মঘট করে তাঁরা ষষ্ঠ পে কমিশনের আইনকে ভুল ব্যাখ্যা করছেন।
প্রসঙ্গত, হাসপাতালের প্রায় ৩ হাজার নার্স ধর্মঘটে গিয়েছিলেন৷ যদিও এইমস নার্সেস ইউনিয়নের সভাপতি হরিশ কালজা অভিযোগ করেন , সরকার তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে প্রস্তুত নয় , যা সত্যিই দু্র্ভাগ্যজনক। এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে দিল্লি নার্সেস ফেডারেশন।