এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরোটের নজরে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক লেনদেনর উপরেও৷ দিল্লি বিস্ফোরণের সঙ্গে যুক্ত সন্ত্রাসবাদীদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনও রূপ আর্থিক সহায়তা করা হয়েছে তাও খতিয়ে দেখবে ইডি৷ ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটও আপাতত বন্ধ করা হয়েছে।
advertisement
১০ নভেম্বর দিল্লির লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িত তিন চিকিৎসকের নামের সঙ্গেই কোনও না কোনও ভাবে জড়িত এই হাসপাতালের নাম৷ ধৃত ড: মোজাম্মিল আহমেদ এবং ড: শাহিন শহিদ ওই হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। শ্রীনগরে ধৃত ড: আদিলের সঙ্গেও যোগ ছিল এই ইউনিভার্সিটির৷
তদন্তকারীরা আরও জানাচ্ছেন, এই ইউনিভার্সিটিরই বিল্ডিং নম্বর ১৭ এবং ঘর নম্বর ১৩ ছিল এই সমস্ত হামলার ভরকেন্দ্র৷ ষড়যন্ত্রে আঁতুড়ঘর৷ তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের জুনিয়র ডাক্তার ডা. মুজাম্মিল ও মডিউলের বাকি সদস্যদের জন্য এই ১৩ নম্বর ঘরই ছিল ‘প্ল্যানিং বেস’৷ অর্থাৎ, এখানেই হত যত আলোচনা, পরিকল্পনা৷ তদন্তকারীদের কথায় এই ১৩ নম্বর ঘরই ছিল ‘কম্যান্ড পোস্ট’৷ যেখানে মিটিং করা হত, কো-অর্ডিনেশন, ডিজিটাল ডেটা সংরক্ষণ এবং অপারেশনের ব্লু প্রিন্ট সব হত এই ঘরেই৷
আরও পড়ুন: জল গরম করার রডে জমেছে পুরু সাদা স্তর! লেবু, নুনের সঙ্গে…৪ উপায়ে কয়েক মিনিটে চকচকে হবে ইমারসন রড
তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরেই থাকা একটি কেমিস্ট্রি ল্যাবরেটরি থেকে বেশ কিছু কেমিক্যাল রেসিডিউ, গ্লাসওয়ার পেয়েছেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞেরা৷ যা দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে প্রাথমিক ভাবে কোনও পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়ে থাকতে পারে৷
