প্রসঙ্গত, এর আগেও এই মামলায় জামিন পাওয়ার পর গত ১৭ এপ্রিল দ্বিতীয়বার গ্রেফতার হন সিধু। উল্লেখ্য, কৃষকদের ট্রাক্টর ব়্যালি থেকে ২৬ জানুয়ারি লালকেল্লায় অশান্তি (Red Fort Clash) ছড়ায়। ঐদিন দিল্লিতে জাতীয় পতাকার অবমাননা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে। এই অশান্তিতে ইন্ধন দেওয়ার অভিযোগ ছিল দীপ সিধুর বিরুদ্ধে। বেশকিছু দিন নিখোঁজ থাকার পর ৯ ফেব্রুয়ারি হরিয়ানার কারনল থেকে পাঞ্জাবের ওই অভিনেতা-গায়ক দীপ সিধুকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর পর থেকে প্রায় আড়াই মাস জেলবন্দী ছিলেন তিনি। অবশেষে দিল্লির একটি আদালত দীপের জামিন মঞ্জুর করেছিল ৷ ৩০ হাজার টাকার দুটি ব্যক্তিগত বন্ডের বিনিময়ে জামিন পেয়েছিলেন ওই অভিনেতা। তাঁকে তদন্তকারী সংস্থার কাছে পাসপোর্ট জমা রাখার নির্দেশও দেওয়া হয় সেই সময়। কিন্তু তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে ফের গ্রেফতার করা হয় ৷
advertisement
উল্লেখ্য, পাঞ্জাবের গায়ক-অভিনেতা দীপ সিধুর বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলনকে ভুল পথে চালনা করার অভিযোগ ওঠে। লুকআউট নোটিস জারি হতেই বেপাত্তা হয়ে যান সিধু। অজ্ঞাতবাসে থেকেই ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করেছিলেন তিনি। সেখানে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেন অভিনেতা। সাধারণতন্ত্র দিবসে লালকেল্লায় ৫ লক্ষ লোক ছিল। অথচ কাউকে না ধরে তাঁকেই কেন কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে? সেই প্রশ্ন তোলেন সিধু। তবে শেষমেশ পুলিশের হাতে ধরা পড়েন তিনি।