দাহস্থলটিতে এখন এক বিশেষ আবেগময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। তরুণ-তরুণী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা—সবাই আসছেন দূরদূরান্ত থেকে। অনেকেই পরিবার-সহ এসে সেখানে সময় কাটাচ্ছেন, কেউবা বসে তাঁর গান শুনছেন। কেউ কেউ ঐতিহ্যবাহী অসমীয়া বাদ্যযন্ত্র নিয়ে তাঁর জনপ্রিয় গান পরিবেশন করছেন, যা স্থানটিকে পরিণত করেছে এক জীবন্ত সংগীতমঞ্চে।
advertisement
বিশেষ করে রবিবারে এই ভিড় আরও বেড়ে যায়। কাজের ফাঁকে ছুটির দিনে হাজার হাজার মানুষ সারাদিন ধরে সেখানে উপস্থিত থাকেন। যেন এটি এক সংগীতের তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে। বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী জুবিনের প্রতি মানুষের এই ভালোবাসা প্রমাণ করে, তিনি শুধু একজন শিল্পী নন—অসমবাসীর আবেগ ও সংস্কৃতির অংশ।
আরও পড়ুনঃ Rohit Sharma: রোহিত শর্মার অবসর পরিকল্পনা চূড়ান্ত! শৈশবের কোচ জানালেন সবথেকে বড় আপডেট
জুবিন গর্গের দাহস্থল এখন শুধু একটি স্মৃতিসৌধ নয়, বরং এক পবিত্র স্থান, যেখানে সংগীত, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে। তাঁর গান যেমন মানুষের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে, তেমনি সোনাপুরের এই স্থানও হয়ে উঠেছে তাঁর অমর উত্তরাধিকারের প্রতীক।
