বিশিষ্ট এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, সম্ভবত মার্চ মাস থেকে ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সিদের টিকাকরণ শুরু হয়ে যাবে৷
আরও পড়ুন: দৈনিক সংক্রমণ কমলেও দেশজুড়ে বাড়ল করোনায় মৃত্যু! শিকার বাড়ল ওমিক্রনেরও
গত বছর ১৬ জানুয়ারি ভারতে করোনার টিকাকরণ শুরু হয়েছিল৷ তার পর থেকে দেশে মোট ১৫৭ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে৷ গত ২৫ ডিসেম্বর ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের টিকাকরণের শুরু করার কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ ৩ জানুয়ারি থেকে এই টিকাকরণ শুরু হয়৷
advertisement
আরও পড়ুন: গঙ্গাসাগরের পরেও সংক্রমণের হার ৩ শতাংশ, 'অভিষেক মডেল'-এ আলো দেখছে ডায়মন্ড হারবার
গত রবিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য দাবি করেছিলেন, ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সি মোট সাড়ে তিন কোটি জনকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে৷ ১২ বছরের বেশি বয়সিদের জন্য এখনও পর্যন্ত দু'টি টিকাকে ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ প্রথমটি হল ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন এবং দ্বিতীয়টি জাইডাস ক্যাডিলার জাইকোভ ডি৷
এর পাশাপাশি করোনা যোদ্ধা হিসেবে যাঁরা একেবারে সামনের সারিতে থেকে কাজ করছেন, তাঁদেরকে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে৷ ষাট বছর বা তার ঊর্ধ্বে যাঁদের বয়স এবং কোমর্বিডিটি রয়েছে, তাঁদেরকেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তৃতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে৷
করোনার ধাক্কায় প্রায় দু' বছর ধরে দেশের বেশির ভাগ অংশে ব্যাহত হচ্ছে স্কুল, কলেজের পঠনপাঠন৷ পশ্চিমবঙ্গের মতো অনেক রাজ্যেই স্কুল, কলেজ খুলেও তা বন্ধ করে দিতে হয়েছে৷ করোনা তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুদের সংক্রমণের ঝুঁকিও যথেষ্ট বেশি বলে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা৷ এই পরিস্থিতিতেও ছোটদেরও টিকাকরণ দ্রুত সম্পন্ন করার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও৷