সক্রিয় সংক্রমণ মোট সংক্রমণের ০.৩১ শতাংশ। COVID-19 সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার হার এখন ৯৮.৫০ শতাংশ। স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায় সক্রিয় COVID-19 সংক্রমণ কমেছে ৫৭১ টি।
আরও পড়ুন- উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলে কত বেতন হবে জগদীপ ধনখড়ের, কোন কোন ক্ষমতা পাবেন তিনি
দৈনিক পজিটিভিটির হার ৪.৯৬ শতাংশ। সাপ্তাহিক পজিটিভিটির হার ৪.৬৩ শতাংশ। সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪,৩৪,৬৫,৫৫২, যেখানে মৃত্যুর হার ১.১৯ শতাংশ। এই নতুন ৪৯ টি মৃত্যুর মধ্যে, মহারাষ্ট্র এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাঁচজন, ছত্তিশগড় থেকে তিনজন, দিল্লি, গুজরাত, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, রাজস্থান এবং ত্রিপুরা থেকে দু’জন করে এবং নাগাল্যান্ড, ওড়িশা, পঞ্জাব, সিকিম, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, মেঘালয় থেকে একজন করে রয়েছেন।
advertisement
এখনও পর্যন্ত হওয়া ৫,২৬,৬৪৯ টি মৃত্যুর মধ্যে ১,৪৮,১২৯ জনই মহারাষ্ট্রের, ৭০,৫৪৮ জন কেরল, ৪০,১৫৫ জন কর্ণাটক, ৩৮,০৩৩ জন তামিলনাড়ু, ২৬,৩২৭ জন দিল্লি, ২৩,৫৭৪ জন উত্তর প্রদেশ এবং ২১,৩৮৯ জন পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন- ৪৮ ঘণ্টা টিকিট ছাড়াই বাসে সফর! উত্তরপ্রদেশের 'বোনদের' আদিত্যনাথের রাখি উপহার
স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, ৭০ শতাংশেরও বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে কোমর্বিডিটির কারণে। মন্ত্রকের মতে, দেশব্যাপী COVID-19 টিকাকরণ অভিযানের ড্রাইভের অধীনে এখনও পর্যন্ত দেশে ২০৫.৯২ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে। ভারতের কোভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা ২০২০ সালের ৭ অগাস্ট ছিল ২০ লক্ষ, ২৩ অগাস্ট ৩০ লক্ষ, ৫ সেপ্টেম্বর ৪০ লক্ষ এবং ১৬ সেপ্টেম্বর ৫০ লক্ষ অতিক্রম করেছিল। ২৮ সেপ্টেম্বর ৬০ লাখ, ১১ অক্টোবর ৭০ লাখ, ২৯ অক্টোবর ৮০ লাখ, ২০ নভেম্বর ৯০ লাখ এবং ১৯ ডিসেম্বর এক কোটি সংক্রমণ হয়। গত বছরের ২৩ জুন তিন কোটি এবং চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি চার কোটি সংক্রমণ ঘটেছে।