সেই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, নতুন করোনা সংক্রমণ অনেক বেশি ছোঁয়াচে। যার ফলে কেউ আক্রান্ত হলে তাঁর পরিবারের সদস্যরাও সংক্রমিত হচ্ছেন। ২০২০ সালের মার্চ মাসে মহামারীর শুরুতে যে পরিমাণ মৃত্যুর হার ছিল, এখন তার থেকে অনেকটাই কম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ অনেক বেশি ছোঁয়াচে। তবে তেমন প্রাণঘাতী নয়। তবুও সাবধানতা অবলম্বন করে চলতে হবে। না হলে সংক্রমণের হার বড়ে বড় বিপদ হতে পারে। কারণ এবার অনেকেই উপসর্গহীন। কারো কারো আবার শরীরে হালকা উপসর্গ রয়েছে। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই টেস্ট না হলে সংক্রমণ ধরা পড়ছে না।
advertisement
সারা দেশে এখন প্রতিদিন গড়ে ৬৬৪ জন মারা যাচ্ছেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে। তবুও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মৃত্যুর হার আগের থেকে অনেকটাই কম। তবে সংক্রমণের হার মারাত্মক।
করোনা সংক্রমণের হারের হিসাবে সব থেকে ক্ষতিগ্রস্থ জেলাগুলির সংখ্যা এখন অনেকটাই কমেছে। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২০-র অগাস্ট মাস নাগাদ ৭৫ শতাংশ করোনার মামলা থাকা জেলার সংখ্যা ছিল ৬০ থেকে ১০০। এবার সেই সব জেলার সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২০-৪০। এমনকী যে সব জেলায় সংক্রমণের হার ছিল ৫০ শতাংশ সেখানেও সংখ্যাটা কমেছে। ২০২০ সালে ৫০ শতাংশ সংক্রমণ থাকা জেলার সংথ্যা ছিল ৪০-এর বেশি। এখন সেটা ২০।