যদিও পাঠ্যবইগুলিতে জরুরি অবস্থার উপর বেশ কয়েকটি অধ্যায় রয়েছে, জাভড়েকর জানান, নতুন প্রজন্মের উচিৎ সেই দুঃসময়ের কথা আরও ভাল ভাবে জানা। বিশেষজ্ঞদের সাহায্যে পুরনো অধ্যায়গুলি পুনর্বিবেচনা করা হবে এবং নতুন কিছু অধ্যায় যোগ করা হবে।
আরও পড়ুন: ‘দেশের সংবিধানকে কোনওদিনই গুরুত্ব দেয়নি’, জরুরি অবস্থা নিয়ে কংগ্রেসকে কাঠগড়ায় তুললেন প্রধানমন্ত্রী
advertisement
জাভড়েকর জানান দেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসের একটি লজ্জাজনক অধ্যায় ছিল এই জরুরি অবস্থা। কংগ্রেস শাসনকে কাঠগড়ায় তুলে জাভরেকর বলেন, কংগ্রেসের কাছে সবার আগে নিজের স্বার্থ, তারপর দল, সবার শেষে আসে দেশের কথা।
সভাপতি রাহুল গান্ধীকেও এদিন একহাত নেন মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী ৷ রাহুলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, কংগ্রেস সভাপতির উচিত সংবাদ মাধ্যম আর বিচারব্যবস্থার স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার আগে জরুরি অবস্থা নিয়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। কারণ জরুরি অবস্থা চলাকালীন দেশবাসীর মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়েছিল।