প্রাথমিকভাবে এই ঘটনায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দলের যুক্ত থাকারও প্রমাণ মিলেছে । ইতিমধ্যেই ৮৭ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে ৷ এদের মধ্যে ২৮ জনকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ ৷ গোটা ঘটনাটিতে নাম জড়িয়েছে বিজেপি যুব মোর্চা নেতা শিখর আগরওয়াল, ভূপেন্দ্র রাঘব-সহ দুই ভিএইচপি নেতা এবং বজরং দলের জেলা নেতা যোগেশ রাজের ৷
advertisement
এই ঘটনা প্রসঙ্গে মিরাট জোনের এডিজি প্রশান্ত কুমার জানিয়েছেন, ‘এই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার করা হবে ৷ এছাড়াও তথ্যপ্রমাণ যোগাড় করারও চেষ্টা চলছে ৷’
এডিজি আইনশৃঙ্খলার নেতৃত্বে তৈরি তদন্তদল ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের তদন্ত রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । পাশাপাশি ইন্সপেক্টর সুবোধকুমার সিংয়ের খুনে বিচার বিভাগীয় তদন্তও চলছে ।
কেন সাম্প্রদায়িক হিংসার শিকার হতে হল সুবোধকুমার সিং-কে এবং কেন বাকি দুই পুলিস অফিসার সুবোধকুমারকে মারমুখী জনতার মধ্যে একা ফেলে দিয়ে পালাল তার তদন্ত করতে সিট গঠন করেছে যোগী সরকরা । অটোপসি রিপোর্টে সাফ উল্লেখ করা হয়েছে বুলেটের আঘাতেই মৃত্যু হয়েছে সুবোধ কুমারের।