মধ্যপ্রদেশের পেটলাবাদে বাঁধ আন্দোলনের সময় ভুরিয়া এই মন্তব্য করেছেন। ভুরিয়া দু'বারের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং পাঁচবারের সাংসদ। তিনি বর্তমানে বিধায়ক। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Vishwa Hindu Parishad) এবং বিজেপি (BJP) অযোধ্যাতে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সারা দেশ থেকে তহবিল সংগ্রহ শুরু করেছে। উভয় দলই দেশব্যাপী প্রচারও শুরু করেছে। জনগণের কাছ থেকে স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে চাঁদাও নেওয়া হচ্ছে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য। মধ্যপ্রদেশেও ভুরিয়ার বিতর্কিত বক্তব্য নিয়ে শুরু হয়েছে সমালোচনা৷ মধ্যপ্রদেশের স্পিকার রামেশ্বর শর্মা পরিস্কার জানিয়ে দিয়েছেন যে, রাম মন্দিরের নামে সংগ্রহ করা অনুদান সরাসরি ব্যাংকে পৌঁছে যায়৷
advertisement
এর আগে কংগ্রেসের আরেক সিনিয়র নেতা দিগ্বিজয় সিং বলেছিলেন যে, রাম মন্দির নির্মাণের জন্য তহবিল সংগ্রহ চলাকালীন মধ্যপ্রদেশের মুসলিম জনগণকে টার্গেট করা হচ্ছে এবং সহিংসতার বিষয়ে তিনি অবসরপ্রাপ্ত মুখ্যসচিব বা পুলিশের ডিজিকে তদন্তের আবেদন জানান৷
গত ১৫ জানুয়ারি থেকে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট (Sri Rama Janmabhoomi Teerth Kshetra Trust) ও ভিএইচপি মিলে গোটা দেশে জুড়ে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অর্থ সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছে। দেশের প্রায় ১৩ কোটি পরিবারে পৌঁছে যাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের৷ শ্রী রাম মন্দির ধন সংগ্রহ অভিযান নাম দেওয়া হয়েছে এই কর্মসূচির৷ প্রথম দিনেই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ৬ লক্ষ টাকার অনুদান দিয়েছেন৷ শুরুর তিন দিনেই ১০০ কোটি টাকা অনুদান সংগ্রহ করে রেকর্ড গড়েছে রাম মন্দির ট্রাস্ট