ঘটনা বিহারের বেগুসরাইয়ের ৷ সুধীর শাহ নামে ওই ব্যক্তির কাছে সেপ্টম্বর মাসের ২৮ তারিখ কমিশনার অফ ইনকাম ট্যাক্স সার্কেল ২ থেকে আয়কর বিভাগ অ্যাক্ট ১৯৬১ সেকশনে ১৪৭/৪৮ অধীনে একটি নোটিস পাঠানো হয় ৷
আয়কর বিভাগের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, কমোডিটি ট্রানজ্যাকশনের জন্য তাকে একটি নোটিস পাঠানো হয় ৷ নোটিসে বলা হয়েছে ২০১৪-১৫ সালে সুধীর কুমার শাহ নামে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট থেকে ৩৩৩ কোটি টাকার লেনদেন করা হয়েছে ৷
advertisement
ঘটনাটিতে আয়কর বিভাগের নজরে আসতেই তাদের সন্দেহ হয় ৷ এরপরই তারা তদন্ত শুরু করেছে ৷ কিন্তু এরপর সুধীর নিজে আয়কর বিভাগের দফতরে এসে চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য জানিয়েছেন ৷
সুধীর কুমার জানিয়েছেন, এক ব্যক্তি তাকে জামনগরে একটি কোম্পানিতে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে তার নামে একটি প্যান কার্ড তৈরি করায় ৷ ওই ব্যক্তি প্যান কার্ড তৈরি করার আবেদন জমা করলেও সুধীর কুমার সেই প্যান কার্ড পাননি কোনওদিন ৷
তিনি জানান এলাহাবাদ ব্যাঙ্কে জনধন যৌজনার অধীনে তার কেবল মাত্র একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে ৷
আয়কর বিভাগের এক আধিকারিক জানিয়েছেন ঘটনাটি ২০১৪-১৫ সালের ৷ প্রাথমিক তদন্তে এটাই অনুমান করা হচ্ছে যে সুধীর কুমারের প্যান কার্ড বানিয়ে তার অপব্যবহার করা হয়েছে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে ৷ ওই ব্যক্তির খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ ৷