প্রাথমিক আভাস অনুসারে, ইতিমধ্যে এনডিএ শিবির সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় আসনে এগিয়ে রয়েছে। সকাল সাড়ে সাড়ে ৯টার হিসাবে এনডিএ এগিয়ে রয়েছে ১৬৫ আসনে। বিরোধীদের ‘মহাগঠবন্ধন’ এগিয়ে আছে ৭৩ আসনে।
advertisement
গণনার দু’ঘণ্টার মধ্যে দেখা যাচ্ছে, তারাপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি নেতা তথা বিদায়ী উপমুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরী। অপর বিদায়ী উপমুখমন্ত্রী বিজয় কুমার সিংহও এগিয়ে রয়েছেন লখীসরায় থেকে।
ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিজয় কুমার সিনহা, প্রাথমিক প্রবণতা অনুসারে এগিয়ে রয়েছেন নিকটতম কংগ্রেস নেতা অমরেশ কুমারের থেকে। বিজয় কুমার সিনহা ২০২০ সালে কংগ্রেসের অমরেশ কুমারের বিরুদ্ধে জয়লাভ করার পর তাঁর লক্ষীসরাই আসনটি ধরে রাখতে চাইছেন। তিনি আবারও কংগ্রেস নেতা অমরেশ কুমারের পাশাপাশি জন সুরাজের সুরজ কুমারের সঙ্গে টক্কর দিচ্ছেন এই কেন্দ্রে। সকাল সকাল গণনার দিনেই মন্দিরে গিয়ে পুজো দিলেন বিজয় কুমার সিনহা।
উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর তারাপুর বিধানসভা আসনটি এবারের সবচেয়ে জনপ্রিয় আসনগুলির মধ্যে একটি। এখানে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরজেডির অরুণ শাহের সঙ্গে।
বিহারের দুই দফার ভোটের একটি উল্লেখযোগ্য হল তারাপুর আসন। এখানে এনডিএ এবং মহাজোটের মধ্যে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা। তারাপুর জুমুই লোকসভা আসনের অধীনে পড়ে। এই এলাকাটি মুঙ্গের জেলার অন্তর্গত। এর মধ্যে আসরগঞ্জ, তারাপুর, তেতিয়া বাম্বের এবং সংগ্রামপুর ব্লক অন্তর্ভুক্ত।
১৯৫১ সালে তারাপুরের প্রথম নির্বাচনে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাই বাসুকিনাথ বিধায়ক ছিলেন। ২০২০ সালে, জেডিইউর ডঃ মেওয়ালাল চৌধুরী বিধায়ক নির্বাচিত হন। ২০১০ সালের আগের ভোটে, তাঁর স্ত্রী নীতা চৌধুরী জয়ী হয়েছিলেন।
মোট ১৩ জন প্রার্থী এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, তবে বিজেপির সম্রাট চৌধুরী, আরজেডির অরুণ শাহ এবং জন সুরজের ডঃ সন্তোষ সিং-এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা। ৬ নভেম্বর প্রথম দফার এই আসনের জন্য ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
