তিনি আরও বলেন, ‘‘ইতিমধ্যেই আমি সুরমা বিধানসভা কেন্দ্রে গিয়েছিলাম প্রায় ৫০০-র বেশি কর্মী নিয়ে সাংগঠনিক সভা করতে। কেউ আমাকে আশিষ দাসের কথা জিজ্ঞেস করেনি। আমি তাকে নিয়ে খারাপ কথা বলতে চাই না কিন্তু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে দলে যোগ দেওয়ার পরও তাকে তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও অনুষ্ঠানে বা দলীয় কাজে দেখা যায়নি। তিনি যখন তৃণমূলের একজন হিসাবে কাজ করছেন না, তখন তিনি কীভাবে, কেনই বা দল ছাড়বেন?’’
advertisement
আরও পড়ুন-আজ হলদিয়ায় অভিষেকের মেগা সভা, কী বার্তা দেবেন শিল্পতালুক থেকে? চড়ছে পারদ...
এছাড়া এর আগেও তাঁর পক্ষ থেকে এই একই ধরনের বিবৃতি দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, ‘‘যারা তিন বছরে নিজের নির্বাচনী এলাকায় যান না, তাদের সম্পর্কে কী বলব জানি না। বিশেষ করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ সম্পর্কে খারাপ কথা বলার পরে তো আর কিছু বলার থাকে না।
ত্রিপুরা প্রদেশ তৃণমূল কংগ্রেসের একজন কর্মী হিসেবে আমি বলতে পারি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরা নিয়ে কতটা আন্তরিক ও আবেগপ্রবণ। এবং আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে ত্রিপুরায় আমাদের ৯০% যে অর্জন সেটি তাঁর কারণে। গত ১০ মাসে, আমি কমপক্ষে ৪০০ জন রোগীকে [চিকিৎসার জন্য বাংলায়] কলকাতায় পাঠিয়েছি এবং আমি আপনাকে নিশ্চিত করে বলতে পারি যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিশ্চিত করে জানিয়েছেন যে ত্রিপুরার এইসব লোকেরা তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা পেয়েছে।
আরও পড়ুন-এলিভেটেড হচ্ছে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, কাজ শুরু ডিসেম্বরে
ত্রিপুরা নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্বেগের কোনও প্রমাণের প্রয়োজন নেই। তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী হিসাবে, আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি যে ত্রিপুরা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখছে কারণ তিনি আমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। দেশে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো যুব নেতা আর কেউ নেই।
