শাহ বলেন, বিরোধী দলের কাজ হল দুর্নীতি ফাঁস করা, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে তাদের কাছে কোনও প্রমাণ নেই, তাই তারা ব্যক্তিগত আক্রমণের আশ্রয় নিচ্ছে। তিনি বলেন, “যদি কোনও ব্যক্তি দুর্নীতিগ্রস্ত কাজে লিপ্ত হয়, তা ব্যক্তিগত বিষয় নয়। এটি জনসাধারণের বিষয়, এবং বিরোধীদের দায়িত্ব হল দুর্নীতি প্রকাশ করা। কিন্তু তারা যখন দুর্নীতির প্রমাণ খুঁজে পায় না, তখন তারা ভিত্তিহীন কথা বলে, কটূক্তি করে। ”
advertisement
অমিত শাহের ভাষায়, ”ভোটারদের উচিত ব্যালট বাক্সে এমন নেতাদের জবাব দেওয়া। এমন মানুষদের নির্বাচনেই শাস্তি দেওয়া উচিত। সংসদই হল সবচেয়ে বড় পঞ্চায়েত’
। শাহ সংসদকে ভারতের ‘সবচেয়ে বড় পঞ্চায়েত’ বলে উল্লেখ করেন। তাঁর অভিষোগ, বিরোধী সাংসদরা সংসদের মর্যাদার ঠিক উল্টো কাজ করছেন। সেশনের প্রথম দিন থেকেই তারা কার্যক্রম ব্যাহত করার চেষ্টা করেছেন, এমনকি যখন ‘বন্দে মাতরম’ ধ্বনি উঠেচিল, তখনও। পরে আবার দাবি করেছেন যে তাদের কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়নি। শাহ জানান, অনেক সময়ই স্পিকার সময় বেঁধে দিলেও বিরোধীরা ওয়াকআউট করেছেন, হাউসে আলোচনার বদলে রাজনৈতিক কটাক্ষ করেছেন এবং বারবার নিয়ম ভেঙেছেন।