মতা বন্দ্যোপাধ্যায় সভা করতে পারেন শিলংয়ে। ইতিমধ্যেই একটি তারিখ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে গোটা বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। দলের তরফ থেকে অবশ্য প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই দু'বার সফর করেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। খাসি ও গারো পাহাড়ে গিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন - Crime against Women: ১৩ বছরের বোনকে ধর্ষণ করল ভাই! প্রেগন্যান্ট হওয়ায় করানো হল...
advertisement
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই বার্তা দিয়েছেন, মানুষের মনে অনেক বড় জায়গা করে নেবে দল। তিনি আরও বলেন মানুষের হৃদয় আমরা জিতে নেবই। এখানেও উন্নয়নের কাজ হবে। যদিও যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তা এরা পূরণ করেনি। মেঘালয়ের বদল হবেই। সূর্য পূর্ব দিক থেকেই ওঠে। এখানেও তাই দিয়ে শুরু হবে। যুব, ছাত্র সবাই এগিয়ে আসুন। আমাদের সাথে চলুন। এই সরকারকে সরাতেই হবে৷ তৃণমূল কংগ্রেস আপনাদের পাশে থাকবে। এনপিপি-বিজেপি জোটকে সরাতেই হবে। অনেকেই ভেবেছেন তৃণমূল থেকে বিজেপিতে নেতারা যাবে। কিন্তু গত কয়েকমাসে দেখেছেন বিজেপির সাংসদ তৃণমূলে চলে এসেছে। গোয়াতে দেখেছেন তো, আসলে কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া মানেই বিজেপিকে দেওয়া। তাই আপনাদের ভোট দিতে হবে জোড়া ফুলেই। এই লড়াই মেঘালয় ও দিল্লির মধ্যে। দিল্লির বা গুয়াহাটির আইভরি টাওয়ার থেকে মেঘালয় চলবে না। বাংলার কেউ মাথা ঘামাবে না প্রশাসন বা সরকার চালাতে। এখানকার ভূমিপুত্রই হবে মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন - ১৮ বছরে হাল ধরেছিলেন ৪০ বছর পেরিয়ে আজও নদী পারপারের বড় ভরসা ‘ঘাটিয়াল’ অমৃত
কেন্দ্রীয় এজেন্সি সহ ভোটের সময় নির্বাচন কমিশন তারা আক্রমণ শানিয়েছেন। কিন্তু বাংলার ২০২১ ভোটে কেউ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরাস্ত করতে পারেনি। তাই বাংলা পারলে, মেঘালয়ও পারবে।মেঘালয় কেন জেলার মতো হয়ে থাকবে। এখানে এত সৌন্দর্য্য, এত সংস্কৃতি এত হেরিটেজ আছে। এখানে উন্নয়ন হবেই। এই বার্তা দিতেই আগামী মাসে মমতা-অভিষেক যৌথ সভা হতে পারে শিলংয়ে।
ABIR GHOSHAL