তিনি জানান, এ বছরের ১২ সেপ্টেম্বর যমুনানগরে বিয়ে হয়েছে তাঁর মেয়ের ৷ বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই মেয়ের শ্বশুরবাড়ির তরফে জানানো হয় যে মেয়ে নাকি মানসিকভাবে অসুস্থ ৷ এরপরেই মেয়ের বাড়ি যান তিনি ৷ সেখানে গিয়ে মেয়েকে অস্বাভাবিক অবস্থায় দেখতে পেয়ে সন্দেহ হয় ৷ মেয়ের জ্ঞান ফিরলে পুরো ঘটনা জানতে পারেন ৷
advertisement
মেয়ে তাঁকে জানান, বিয়ের পরের দিনই বাড়িতে একজন তান্ত্রিক আসে ৷ তান্ত্রিকের পরামর্শে মাদক খাইয়ে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে ৷ এরপর তাঁর ভাসুর ও ননদের স্বামী তাঁকে ধর্ষণ করেন ৷ পরের তিনদিন তান্ত্রিকের পরামর্শ মতো নারকম কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল ওই বধূকে ৷ এই সময়ের মধ্যে আবারও একাধিকবার সবাই মিলে ধর্ষণ করে তাঁকে ৷ এমনকী প্রমাণ লোপাট করতে প্রতিবার ধর্ষণ করার পর নববধূর জামাকাপড়ও পুড়ে ফেলা হয়েছিল ৷ ধর্ষিতার বাবা পুলিশকে জানান, গোটা ঘটনার সঙ্গে মেয়ের শাশুড়ি ও দুই ননদও জড়িয়ে আছেন ৷
অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ ৷