ট্রাক-ট্রেলার নিষিদ্ধ
আমরা আপনাকে বলি যে সম্প্রতি ডিএম এবং এসপির উপস্থিতিতে বিদ্যুৎ প্রকল্পের আধিকারিকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এখন শুধুমাত্র লোডিং পয়েন্টে ওভারলোডিং রোধে কঠোরভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ আদেশের পর পরিবহন চালকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ওভারলোড ট্রাক-ট্রেলারের কারণে প্রতিদিনের যানজটের সমস্যা নিয়ে যেখানে ডিএম এবং এসপি গুরুতর হয়ে উঠেছেন, সেখানে তারা বিদ্যুৎ প্রকল্পের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
advertisement
তথ্য দিয়েছেন ডিএম
ডিএম বিএন সিং বলেছেন, বৈঠকের ইতিবাচক ফলাফল শীঘ্রই দৃশ্যমান হবে। তিনি বলেন, ওভারলোডেড যানবাহনের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারপরেও এই প্রবণতা না থামলে পুলিশ ও এআরটিও তাদের কাজ করবে। ডিএম বলেছিলেন যে বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির নিরবচ্ছিন্ন অপারেশন এবং উন্নয়ন কাজের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সব পক্ষের স্বার্থ বিবেচনা করা হবে।
তিনি জানান, হাতিনালা ও রেণুকূটের কাছে ওই জায়গাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। যেখানে দুর্ঘটনা ও যানবাহন ভাঙনের ঘটনা ঘটে। সড়ক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহন সরাতে রিকভারি ভ্যানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে
তিনি জানান, বিদ্যুৎ প্রকল্পের আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ছাই বাঁধের লোডিং পয়েন্ট থেকে ওভারলোডেড ট্রাক-ট্রেলার যেন না ছাড়ে।একইভাবে সীমিত সংখ্যক ছাই বোঝাই যানবাহন অপসারণ এবং সড়কে অপ্রয়োজনীয় গাড়ি পার্কিং এবং লোডিং চত্বরে যানবাহন পার্কিং নিষিদ্ধ করার ব্যবস্থা করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এসপি বললেন- ভয়ানক ট্রাফিক জ্যাম মনে হচ্ছে।
এদিকে, এসপি অশোক কুমার মীনা জানান, নির্বিঘ্নে আন্দোলনের বিষয়ে প্রতি মাসে বৈঠক করা হবে। উল্লেখ্য, সড়কে যাতায়াতের সময় পুরাতন ট্রাক ভেঙ্গে যাওয়ায় দিনভর যানজট দেখা গেছে।এমন পরিস্থিতিতে বারাণসী-শক্তিনগর প্রধান সড়ক থেকে আনপাড়া বা শক্তিনগরে যাওয়া মানুষের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে।
এসপি বলেন, শুধু তাই নয়, জীবন রক্ষাকারী অ্যাম্বুলেন্স বা স্কুলগামী শিশুদের জন্য যানজট বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এর আগেও যানজটের কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে, পরে সেই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।