৪০ বছর বয়সি ওই ব্যক্তি চেন্নাইয়ের বাসিন্দা। তাঁর অভিযোগ কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের ট্রায়ালে অংশ গ্রহণ করে বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হয়েছেন তিনি। অভিযোগ, নার্ভাস ব্রেকডাউন-সহ একাধিক স্নায়বিক সমস্যা হচ্ছে তাঁর ভ্যাকসিন নেওযার পর থেকেই।
এই কারণে তিনি পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিস পাঠিয়েছেন সেরাম ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়াকে। পাশাপাশি তিনি চাইছেন অতিদ্রুত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকা ভ্যাকসিন ট্রায়াল বন্ধ হোক ভারতে।
advertisement
ওই ব্যক্তির দাবি এই ভ্যাকসিন আদৌ সুরক্ষিত নয়, ফলে পরীক্ষা, উৎপাদন বা সরবরাহ সবই বন্ধ রাখতে হবে ভারতীয় সংস্থাকে। এই মর্মে আইনি চিঠিও পাঠিয়েছেন তিনি সেরাম ইন্সটিটিউটে।
সেরাম ইন্সটিটিউট ভারতে অক্সফোর্ড এবং অ্যাস্ট্রোজেনেকার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ এই কোভিশিল্ড তৈরির ব্যপারে। সম্প্রতি সেরাম কর্তা আদর পুনাওয়ালা বলেছেন, অনুমোদন পেলে ভারতে কোভিড ভ্যাকসিন পাওয়া যেতে পারে জানুয়ারিতেই। ভারতে ৩০০ কোটি ডোজ কোভিশিল্ড উৎপাদন হওয়ার কথা।