উত্তর কাশ্মীরের ডিআইজি মোহাম্মদ সুলেমান চৌধুরী বলেন, “৮ মে শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয় এবং ঘটনাটির পরপরই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই ব্যক্তি আমাদের হেফাজতে আছেন। আমরা একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করেছি। জনগণের প্রতি আমার আর্জি, হিংসায় জড়িয়ে পড়বেন না।”
advertisement
পুলিশ জানিয়েছে, মেডিকেল রিপোর্টে ধরা পড়েছে যে শিশুটিকে যৌন নির্যাতন করা হয়েছে এবং অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ ও পকসো (Protection of Children from Sexual Offences) আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরে রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনও এই ঘটনাটি দ্রুত গতিতে তদন্তের দাবি জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি শিশুটিকে মিষ্টির লোভ দেখিয়ে সুম্বলের একটি গ্রামের ফাঁকা জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটি পুরো ঘটনাটিই বাবা মাকে জানালে, বাবা স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেন। প্রশাসন ওই এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবার গতি কমিয়ে দিয়েছে। ইতিহাদুল মুসলিমেনের ডাকা বনধে আংশিক প্রভাব ফেলেছে ওই এলাকায়। অভিযুক্তের বয়স নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মেডিক্যাল বোর্ড অসিফিকেশন পরীক্ষার মাধ্যমে অভিযুক্তের বয়স নির্ধারণ করা হবে।